আমি ডাক্তারের সিরিয়াল নেওয়ার জন্য হাসপাতালে যাই..সেখানে ওয়েটিং চেয়ারে বসি আরও মানুষ ছিল..এমতাবস্থায় আমি আমার মোবাইল ফোন বের করে ওয়াজ শুনতে ছিলাম..তো আমার মোবাইলের হাই ভলিউম দেওয়া ছিল..কিন্তু লোকে কি বলবে বা লোক লজ্জার ভয়ে আমি আমার মোবাইলের সাউন্ড কমিয়ে দেই..এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমি যে ওয়াজ শুনতে ছিলাম হাই ভলিউম দিয়ে পরে লোকের জন্য তা কমিয়ে দেই এতে কি শিরকের গুনাহ হবে..কারণ আমি ইসলামিক জিনিস দেখছিলাম উচ্চ আওয়াজে আর লোকের ভয়ে ওয়াজের আওয়াজ কমিয়ে দিলাম এটা কি শিরকের ভয়ের মধ্যে পড়বে কিনা?  
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
American

Call

আপনি ডাক্তারের কাছে গিয়েছেন নিশ্চই কোনো রোগ নিয়ে তেমনি ভাবে অন্যরাও। যারা wait করতেছে তাদের মধ্যে কেউ রোগে কষ্ট পাচ্ছে আবার কেউ দুঃশচিন্তায় ভুগতেছে তাই সবার ভালো নাও লাগতে পারে। আর উচ্চ আওয়াজ নয়েজ সৃষ্টি করে। এ সব বিষয় নিয়ে দেখলে আমি মনে করি কোনো রূপ শীরকের সম্ভবনা নেই। আমার উত্তরে কোনো ত্রুটি থাকলে মাফ করে দেবেন। আল্লাহ হাফিজ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

এক কথায়- না এক্ষেত্রে শিরক হবেনা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

না ভাই, এখানে আমি কোনো শিরক দেখছিনা।। শিরক তখনি হবে যখন আল্লাহর সঙেগ কাউকে শরিক করা হবে বা যখন কাউকে আল্লাহর সমতুল্য ভাবা হবে।। তাই আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন। এতে কোনো শিরক নেই।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনের ভিতর ঈমান এর পাওয়ার কম, তাই আপনি সাউন্ড কম করে দিয়েছেন। এক্ষেএে কোন শিরক হওয়ার সম্ভবনা নাই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Anymos1

Call

অাপনি যেহেতু অাল্লাহর চাইতে কাউকে শরীক করেন নি সুতরাং শিরক হবে নাহ।  নিশ্চিন্তে থাকুন। তবে হাসপাতালে নয়েজ না সৃস্টি করাই ভালো কারন অন্য রোগিরা কস্ট পেতে পারে। অাপনি চাইলে হেডফোন ইউজ করতে পারতেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ