Answered Sep 27, 2019
লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট উভয়দিক লিপিবদ্ধ করা হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে।
ডেবিট ভাউচারে ব্যয়ের হিসাব লিপিবদ্ধ করা হয়
ডেবিট ভাউচারের সাথে ক্যাশমেমো যুক্ত করে তাতে ধারাবাহিকভাবে ভাউচার নম্বর প্রদানপূর্বক ক্যাশবুকের ক্রেডিট দিকে লিপিবদ্ধ করা হয়।
প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট পক্ষ ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ সর্বদা সমান হবে।
সর্বদা লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ হবে সমপরিমাণ।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবের ডেবিট-ক্রেডিট নির্ণয়ের তিনটি নিয়ম।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবের ডেবিট-ক্রেডিট নির্ণয়ের তিনটি নিয়মকে বলে স্বর্ণ সূত্র।
নগদ ও ব্যাংক সম্পর্কীয় কতিপয় দাখিলা ডেবিট দিকে ক্যাশ কলামে লিপিবদ্ধ করা হলে ক্রেডিট দিকে ব্যাংক কলামে লিপিবদ্ধ করতে হয়। এ জাতীয় দাখিলাকে বলা হয় বিপরীত দাখিলা।
যে সকল লেনদেনের ফলে আর্থিক প্রাপ্তি ঘটে সেগুলো লিপিবদ্ধ করা হয় নগদ প্রাপ্তি জাবেদায়।
যন্ত্রপাতি সংস্থাপন মজুরি যন্ত্রপাতি হিসাবে ডেবিট না করে সাধারণ মজুরি হিসাবে ডেবিট করা নীতিগত ভুল।
প্রতিটি লেনদেনে সমপরিমাণ ডেবিট ক্রেডিট লিখলে লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব জানা যায়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন