হস্তমৈথুনের ঘাটতি শরীর নিজ থেকেই পুরন করে নেয়। তাই এটা নিয়ে দুঃচিন্তার কিছু নাই। দৈনন্দিন নিয়মিত স্বাভাবিক খাবার দাবারের পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখতে পারেন। যেমন প্রতিদিন দুধ, ডিম, মধু, খোরমা, বাদাম, কিসমিস ইত্যাদি। সকালে 1 টা ডিম, 2 চা চামচ মধু, 1 গ্লাস দুধ খেতে পারেন। রাতেও একই ভাবে খেতে পারেন। এছাড়াও প্রতিদিন কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেতে পারেন। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাবেন।
=>নিজের ইচ্ছা শক্তিকে কাজে লাগান।
=>ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন।
=>নিজেকে বুঝাান, এটি ক্ষতিকর
=>যারা বাজে বিষয় নিয়ে বা মেয়েদের নিয়ে বা পর্ণ মুভি বা চটি নিয়ে বেশি আলোচনা করে, তাদেরকে এড়িয়ে চলুন।
=>যখন দেখবেন খুব বেশি হস্তমৈথুন করতে ইচ্ছে হচ্ছে এবং নিজেকে সামলাতে পারছেন না, বাইরে বের হয়ে জোরে জোরে হাঁটুন বা জগিং করুন।
=>ভিডিও গেম খেলতে পারেন। এটাও হস্তমৈথুনের কথা ভুলিয়ে দেবে।
=>হস্তমৈথুনে চরম ভাবে এডিক্টেড হলে কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন। জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন। লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে পারেন।
=>সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোন শব্দ বা মন্তব্য শুনবেন না।
=>ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না। দুইদিন না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন।
=>বাথরুম শাওয়ার নেয়ার সময় হস্তমৈথুনের অভ্যাস থাকলে দরজা খোলা রেখে তোয়ালে জড়িয়ে গোসল করুন, এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাথরুম থেকে বের হয়ে আসতে চেষ্টা করুন।
=>যখনি মনে সেক্সুয়াল চিন্তার উদয় হবে, তখনই অন্য কিছু নিয়ে চিন্তা করবেন।