কাজের ফাঁকে ফাঁকে আপনি যে প্রজেক্টে সেচ্ছাসেবা প্রদান করতে চান সেটি নিয়ে ভাবুন। এবং সেক্ষেত্রে আপনার সক্ষমতাগুলো কাজে লাগনোর ফলে সমাজে আপনার কত মানুষ উপকৃত হবে সেটা মনের কল্পনায় নিয়ে আসুন। মনে রাখবেন সামার্থ যততুকুন না আছে তার চেয়েও বেশি প্রয়োজন মনোবল। যদি মনোবল থাকে তাহলে আপনি সাধ্যের বাইরেও অনেক সেবা দিতে পারবেন। আরেকটা কথা খ্যাতির মোহে পড়বেন না। বরং জাতীয় স্বার্থকে সামনে রেখে কাজ করবেন। তাহলে অনেক কল্যাণময় হবে আপনার সেচ্ছাসেবা। আপনার প্রতি শুভ কামনা রইল।
যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করে, তাকে স্বেচ্ছাসেবক বা স্বেচ্ছাসেবী বলে। নিজের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবী হওয়ার মন-মানসিকতা গড়ে তুলতে চাইলেঃ ১। সবসময় দান-খয়রাত করতে হবে। ২। শিশু, বৃদ্ধ, অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে হবে। ৩। গরীব-দুঃখীদের সাহায্য করতে হবে। ৪। অন্যের দুঃখে দুঃখী হতে হবে। ৫। মজলুমের পাশে দাঁড়াতে হবে। ৬। অনাহারিদের খাবার দিতে হবে। ৭। বস্ত্র-বাসস্থানহীনদের পোশাক, থাকার জায়গার ব্যবস্থা করে দিতে হবে। ৮। অসহায়দের রক্তদান করতে হবে। এভাবে আপনি নিজের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবী হওয়ার মন-মানসিকতা গড়ে তুলতে পারেন। তবে থাকতে হবে দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি। ধন্যবাদ।
আপনি নিজের মনোবল বাড়ানোর চেষ্টা করুন। অসহায়দের ও দুঃস্থ জনগণের পাশে দাঁড়ান। গরীব-দুঃখীদের সাহায্য করন। সেচ্চাসেবার সাথে সম্পর্কিত এমন সংগঠনে যুক্ত হতে পারেন। বস্ত্রহীনদের বস্ত্র বিতরণ করুন। আপনার বন্ধুদের এ বিষয়ে কথা বলুন এবং তাদের সাহায্য নিন। নিজে আত্মবিশ্বাসী হওয়ার চেষ্টা করুন। যেকোন মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়ান।