সুন্দর একটি প্রশ্ন করেছেন। বর্তমানে অনেকের মনেই
এমন বিষয় ঘুরপাক খায়। এর কারন হল মানুষ বৈজ্ঞানিক সকল বিষয় যৌক্তিক বিশ্লেষণ সহকারে সচক্ষে দেখতে পায়। আর ধর্মীয় সকল বিষয় হল
বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল। যার অনেক কিছুই চর্ম চোখের দ্বারা দেখা সম্ভব নয়।
এখন প্রশ্ন হল আল্লাহ যে আছে এর বাস্তবতা কী?
এর উত্তর দুইভাবে দেওয়া যায়। ১ যৌক্তিক, তাহল পৃথিবীর কোন কিছুই এমনিতেই হয়ে যায়না তার একটা সৃষ্টকারী প্রয়োজন আর তিনি হলেন আল্লাহ সুবহানা ওয়া তায়ালা।
২ খবর বা সংবাদের মাধ্যমে আর তাহল আল্লাহ যে আছেন বা জান্নাত জাহান্নাম যে আছে তার ব্যপারে এমন এক ব্যক্তি সংবাদ দিয়েছেন যিনি সকলের দ্বারা স্বীকৃত সত্যবাদী।
বিজ্ঞানী বলেন আর মহাজ্ঞানী বলেন সকলের জ্ঞান এর একটা সীমাবদ্ধতা আছে। এই সীমাবদ্ধতার কারনে সে যা দেখে তার বাহিরে ভাবতে পারেনা বা জ্ঞান অর্জন করতে পারেনা।
নাস্তিকদের ও একই অবস্থা। সে জন্য তারা আল্লাহ্র অস্তিত্ব অস্বীকার করে। এবং কিছু খোঁড়া যুক্তি উত্থাপন করে। সেগুলো অন্যরা শুনে বিভ্রান্তিতে পরে।
এবার আসি মূল কথায়, জান্নাত, জাহান্নাম, পরকাল, হাশর, এ সব যা আছে এ ব্যপারে সংবাদ দিয়েছে এমন এক ব্যক্তি যিনি জীবনে মিথ্যা বলেন নি। যাকে আল আমীন উপাধিতে ভূষিত করেছে তার যোগের লোকেরাই।
রাসূল সাঃ কেমন ছিলেন সে ব্যপারে জানতে হলে পড়তে হবে রাসুল সাঃ জীবনী।
আর আল্লাহ বিভিন্ন মাধ্যমে রাসুল সাঃ কে সব জানিয়ে দিয়েছেন। যা লিপিবদ্ধ আছে কোরআন ও হাদীসে।
সর্বশেষ কথা হল যেহেতু আপনি মুসলমান সেহেতু আপনাকে কোরআন হাদীসে যা আছে তা বিশ্বাস করতেই হবে। চাই বুঝে আসুক আর না আসুক।
নাস্তিকদের কথা পড়া ও শোনা থেকে বিরত থাকুন।
ধর্মীয় বই বেশি বেশি পড়ুন।