প্রথমে আলো চোখের লেন্সের ভেতর দিয়ে রেটিনায় ছায়া ফেলে। তারপর রেটিনা থেকে আলোটি স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। লাখ লাখ আলো সংবেদনশীল কোষ আলোকে সিগন্যালে রূপান্তরিত করে মস্তিষ্কের অপটিক নার্ভে পাঠায়। তারপর মস্তিষ্কে বাস্তব ছবি তৈরি হয়। রেটিনায় দুই ধরনের কোষ আছে। একটি আলো সংবেদনশীল, যা অন্ধকারে দেখতে সাহায্য করে এবং আরেকটি কম সংবেদনশীল, যা রং দেখতে সাহায্য করে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমরা আসলে আসল ছবিটা চোখ দিয়ে নয়, মস্তিষ্ক দিয়ে দেখতে পাই। আরও মজার ব্যাপার যে আমাদের চোখ সব সময় উল্টোটা দেখে। তারপর মস্তিষ্ক তা ঠিক করে দেয়।