যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

আসলে এই পুষ্টিকর খাবার গুলো কি কি? 


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
rahul0099

Call
  1. কুমড়োর দানা- এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক আর ' হেলদি সেক্স'-এর ক্ষেত্রে জিঙ্ক-এর অবদান বিশাল-- প্রস্টেট গ্ল্যান্ড সুস্থ রাখে, স্বাস্থ্যবান শুক্রাণু তৈরি করে, মেল সেক্স হর্মোন টেসটোস্টেরন তৈরির হার বৃদ্ধি পায
  2. কুমড়োর দানা- এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক আর ' হেলদি সেক্স'-এর ক্ষেত্রে জিঙ্ক-এর অবদান বিশাল-- প্রস্টেট গ্ল্যান্ড সুস্থ রাখে, স্বাস্থ্যবান শুক্রাণু তৈরি করে, মেল সেক্স হর্মোন টেসটোস্টেরন তৈরির হার বৃদ্ধি পা
  3. কলা- রয়েছে ব্রোমেলাইন এনজাইম যা মেল সেক্স হর্মোন টেস্টোস্টেরন তৈরির হার বাড়ায়। পটাশিয়াম যা রক্ত সঞ্চালনার হার বৃদ্ধি করে, যৌন ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে
  4. গাজর- রয়েছে ভিটামিন-এ যা সেক্স হর্মোন প্রোজেস্টেরন তৈরি ও শুক্রাণু তৈরির হার বাড়ায়
  5. লঙ্কা- 'ফিজিওলজি ও বিহেভিওর' জর্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যাঁরা ঝাল খাবার খান, তাঁদের টেসটোস্টেরন বেশি মাত্রায় তৈরি হয়। লঙ্কায় রয়েছে ক্যাপসাইসিন যা যৌন ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

আপনি নিয়মিতভাবে ডিমের কুসুম, , লাল আঙ্গুর, ঝিনুক বা শুক্তিসমূহ, কুমড়ো বীজ, মটরশুটি, Chia বীজ, ডুমুর, আনারস, কাঁচা চকলেট, কলা, রসুন,  পেঁয়াজ, আদা, ডালিম, পার্সলি, তরমুজ, শাক, বাঁধাকপি, প্রাণী /কলিজা/হার্ট, মধু, কিশমিশ, কাজুবাদাম, উচ্চমানের লবণ, দানা গুড়, কালোজিরা, ২/১ কোয়া রসুনের কোয়া। এছাড়াও আশ যুক্ত খাবার খেলে সেক্সুয়াল হরমোন বৃদ্ধি পাবে ফলে সেক্স ও স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে।

ধন্যবাদ। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call







বাদামের পুষ্টিগুন

সব ভিটামিনের উৎস কোন খাবর ?

উত্তর ঃ সুষম খাবার । কিন্তু আমরা কি জানি সুষমও খাবার কোনগুলো ?

আসুন জেনে নিই কিছু সুষম খাবারের নাম ।

সুষমও খাদ্য কি ঃছয়টি উপাদানের গুনসম্পূর্ন খাদ্যসমূহকে সুষমও খাদ্যকে সুষম ও খাদ্য বলে ।যেমন,যে খাদ্য আমিষ , শর্করা,ভিটামিন, খাদ্যে সব উপাদানই পাওয়া যায় । আর এই উপাদানগুলো আমাদের খুবই প্রয়োজন । কিছু সুষমও খাদ্যের নাম সাধারণত ভাত, রুটি, মুড়ি, খই, চিড়া, ওটস, আলু, নুডলস ও পাস্তা শর্করার প্রধান উৎস।

আসুন এবার জেনে নেই পুষ্টিকর খাবার কোনগুলো এবং কোন খাবারে কি পুষ্টিগুন


পুষ্টিকর খাবার আমাদের দেহের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় । আমরা প্রতিদিন আমাদের দেহের শক্তিকে
নানা কাজে ব্যায় করে থাকি । আর এর জন্য আমাদের দেহ থেকে প্রচুর পরিমান শক্তি বা ক্যালোরি ক্ষয় হয় । তাই আমাদের দেহের এই ক্যালরির চাহিদা পূরণ করার জন্য আমাদের পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন । কিন্তু আমরা কি জানি কোন খাবার খেলে আমাদের দেহ সঠিক পুষ্টি পাবে ? বা কোন খাবারে কি কি পুষ্টি আছে ? আমরা অনেকেই জানি না ,কিন্তু আমাদের জানা প্রয়োজন । আজ আমি আপনাদের কাছে কিছু পুষ্টিকর খাবারের কথা আলোচনা করবো । এবং এ সকল খাবারে পুষ্টিগুন সম্পর্কে বলবো ।




আসুন জেনে নেই কিছু পুষ্টিকর মাংস জাতীয় খাবারের নাম ,
গরুর মাংস
মুরগির মাংস
খাসির মাংস
কুয়েল পাখির মাংস
এখন এদের কিছু পুষ্টিগুন সম্পর্কে বলি ...

গরুর মাংস ঃআমাদের দেহের আমিষের চাহিদা পূরণ করতে চাইলে আমাদের মাংস জাতীয় খাবার খেতেই হবে । কারন ,মাংস জাতীয় খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমান আমিষ ও ক্যালোরি । মাংস জাতীয় খাবারগুলোর মধ্যে গরুর মাংসে রয়েছে প্রচুর পরিমান আমিষ ও ক্যালরি ।এগুলো হলো প্রোটিন, জিঙ্ক, ভিটামিন বি১২, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, নায়াসিন, ভিটামিন বি৬, আয়রন এবং রিবোফ্লেভিন। .গরুর মাংস খনিজ লবণের চমৎকার উৎস। এতে রয়েছে জিংক, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং বিপুল পরিমাণ লৌহ।তাই আমাদের দেহের এই পুষ্টির চাহিদা পূরণ করার জন্য আমাদের গরুর মাংস খাওয়া উচিত ।




মুরগির মাংস ঃ আমাদের দেহে আমিষের চাহিদা পূরণে মাংস জাতীয় আরেকটি খাবারে মধ্যে রয়েছে মুরগির মাংস । যা আমাদের কাছে খুবই সস্তা ওবহুল পরিচিত । আমাদের দেহের মাংসের চাহিদা পূরণ করতে আমরা মুরগির মাংস খেতে পারি । কারন, মুরগির মাংসে গরুর মাংস এর মতো বেশি ক্যালোরি না থাকলে ও কিছু পুষ্টিগুন রয়েছে যেমন ,থাকা ভিটামিন এ, ডি এবং বি এর মত উপাদান আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার কাজে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এর ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়, হাড় শক্তিশালী হয়, নতুন মাংসপেশি গঠনে সাহায্য হয় এবং সর্বোপরি ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

খাসির মাংস ঃ মাংস জাতীয় খাবরের মধ্যে খাসির মাংস অন্যতম । এই মাংস খুবই সুস্বাধু ও সহজলভ্য ।যা প্রায় সকল শ্রেণির মানুষের কাছে জনপ্রিয় । এই মাংসে প্রচুর পরিমান শক্তি পাওয়া য়ায় পাদান জেনে নিই -প্রতি ১০০ গ্রাম খাসির মাংসে থাকেশক্তি ২৯৪ কিলোক্যালরিচর্বি ২১ গ্রাম ,কোলেস্টেরল ৯৭ মি. গ্রা. সোডিয়াম ৭২ মি. গ্রা.।

কুয়েল পাখির মাংস ঃবর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাংস হলো কুয়েল পাখির মাংস । যা কিনা ইতিমধ্যেই সবার কাছে বেশ পরিচিত লাভ করেছে । এই মাংসের পুষ্টিগুন অনেক বেশি এবং এই মাংসে কিছু উপাদান আছে যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । কোয়েল পাখির ডিম ও মাংসের কিছু উপকারী দিক । ... মুরগীর ডিমের সঙ্গে তুলনা করে দেখা গেছে কোয়েল পাখির ডিমে কোলেস্টেরেল যেখানে ১.৪% সেখানে মুরগীর ডিমে ৪% এছাড়া কুসুমে প্রটিনের পরিমান মুরগীর থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশী। ৩. কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী । এই পাখির মাংস এর পাশাপাশি ডিম ও উপকার ।

পানি কেন পান করবেন?
এখন জেনে নেই কিছু পুষ্টিকর শাক সবজির নাম ও পুষ্টিগুন

পালংশাক ঃ

শাকের পুষ্টিগুন সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমে যে শাকের কথা বলা লাগবে তা হলো পালংশাক । পালংশাক হলো পুষ্টিগুনে ভরপুর । যা আমাদের শরীরের অনেক ভিটামিন ও আমাদের দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । এই শাকে রয়েছে ভিটামিন , জিংক ,আয়রন সহ আর নানা উপাদান। এছাড়ও এই শাক আমাদের ত্বকে সজিবতা আনে ।

লালশাক ঃলাল শাকের পুষ্টিগুন আমাদের কমবেশি সবারই জানা । কারন , আমাদের দেশে প্রচুর পরিমানে এই শাক জন্মে । এই শাক বাজারে অনেক সহজলভ্য অনেক কম টাকায় ও কিনতে পারেন ।

সহজলভ্য লালশাকে রয়েছে ভিটামিন 'এ', পাইরিডক্সিন ও ভিটামিন 'সি'। এছাড়াও রয়েছে ফোলেট, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, থায়ামিন প্রোটিন, প্যানটোথেনিক এসিড। খনিজ উপাদান ফসফরাস, আয়রন, সেলেনিয়াম, কপার, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম।

পুঁইশাক ঃআমাদের কাছে আর একটি অতি পরিচিত শাক হলো পুঁইশাক । এটিও আমাদের দেহের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । এছাড়াও পুঁইশাকে রয়েছে রয়েছে ভিটামিন বি, সি ও এ। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রনের মতো উপাদানগুলো। এছাড়াও রয়েছে ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম, জিঙ্ক এই সব খনিজ পদার্থ। ক্যান্সার প্রতিরোধ: পুঁই শাকে রয়েছে ক্লোরোফিল।

লাউশাকঃ আমাদের কাছে খুব পরিচিত ও সুস্বাদু শাক হলো লাউশাক । লাউশাকের অনেক পুষ্টিগুন রয়েছে । যেমন, প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায় যা হাড় শক্ত ও মজবুত করে, অস্টিওপোরেসিস এবং অন্যান্য ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত রোগের ঝুঁকি কমায়। লাউ শাকে ক্যালরি কম থাকে এবং কোলেস্টেরল ও ফ্যাট মুক্ত। তাই ওজন কমানোর জন্য লাউ শাক একটি আদর্শ খাবার হতে পারে। লাউ শাক পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার।

টেঁকিশাকঃপুষ্টিগুনের পাশাপাশি এ শাকে রয়েছে নানা রোগ নিরাময়ের উপাদান । যেমন এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম । যা আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে । এছাড়াও এই শাকে আমাদের ক্যালসিয়াম ঘাটতি জনিত রোগ থেকে রক্ষা করে ।

এখন জেনে নেই কিছু পুষ্টিগুন সম্পূর্ণ ফলের নাম ও এদের পুষ্টিগুন ঃ

অ্যামান্ড ঃবিশ্বের সবচেয়ে বেশি পুষ্টিগুনসম্পূর্ন ফল হলো এটি । বিভিন্ন গুণাগুণে সমৃদ্ধ একটি ফল। এর পুষ্টিগুণ অধিক। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উপদান যথা আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজ। . প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ কলায় পানি ৭০.১%,আমিষ ১.২%,ফ্যাট ০.৩%,খনিজ লবণ ০.৮%,আঁশ ০.৪%,শর্করা ৭.২%।


ডালিম ঃ ফলের পুষ্টিগুনের কথা বলতে গেলে প্রথমে ডালিমের কথা অবশ্যই বলতে হবে । কেননা, ডালিমে যে পুষ্টিগুন ও উপাদান রয়েছে তা অন্য কোন ফলে পাওয়া যায় না । এছাড়ও ডালিমের গুনাবলি অসাধারন এক কাপ ডালিমের বীজে ২৪ গ্রাম শর্করা এবং ১৪৪ ক্যালরি থাকে। প্রতি এক কাপ ডালিমের বীজ থেকে- ৭ গ্রাম আঁশ, ৩ গ্রাম প্রোটিন, ১২ শতাংশ পটাশিয়াম, ৩০ শতাংশ ভিটামিন সি এবং ৩৬ শতাংশ ভিটামিন কে' পাওয়া যায়।

আঙ্গুর ফল ঃআমাদের আমাদের দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে । এবং আঙ্গুর আমাদের শরীরে অন্যঅন্য পুষ্টি উপাদান ঠিক রাখে । এছাড়াও আঙ্গুরে রয়েছে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। সুস্বাদু এই আঙ্গুর ফল দিয়ে জ্যাম-জেলি, জুস, ওয়াইন ইত্যাদি তৈরি করা ছাড়াও বাইরের বিভিন্ন দেশের নানারকম মুখরোচক রান্নায় এর ব্যবহার হয়।

আপেল ঃ সুস্বাদু ফলের মধ্যে আপেল অন্যতম । এটি অনেকেরেই প্রিয় ফল । প্রতি ১০০ গ্রাম আপেল এ রয়েছে – খাদ্যশক্তি- ৫২ কিলোক্যালরি, আমিষ ০.২৬ গ্রাম, শর্করা ১৩.৮১ গ্রাম, ফাইবার ২.৪ গ্রাম, চর্বি ০.১৭ গ্রাম, ভিটামিন এ ৫৪ আইইউ, ভিটামিন সি ৪.৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ই ০.১৮ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১০৭ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৬ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১ মিলিগ্রাম, কোলেস্টেরল ০ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.১২ মিলিগ্রাম, ।

কমলালেবু ঃকমলালেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি । যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে । এবং আমাদের ত্বককে সুন্দর করে তুলে । কমলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। এর রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম এবং এর পাতলা ত্বকে রয়েছে আঁশ।

কলা ঃ কলা আমাদের দেশে প্রচুর পাওয়া যায় এমন ৫ টি ফলের মধ্যে অন্যতম েএকটি । এই ফলের রছেয়ে অনেক পুষ্টিগুন । এটি আমাদের পাকস্থলির খাদ্য পরিপাক ও হজম ভাল কাজ করে । এছাড়াও কলাতে রয়েছে বিভিন্ন গুণাগুণে সমৃদ্ধ একটি ফল। এর পুষ্টিগুণ অধিক। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উপদান যথা আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজ। .প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ কলায় পানি ৭০.১%,আমিষ ১.২%,ফ্যাট ০.৩%,খনিজ লবণ ০.৮%,আঁশ ০.৪%,শর্করা ৭.২%


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ