সেক্স করার নিয়মাবলি কি? কীভাবে কনডম ছাড়া সেক্স করলে বাচ্চা হয় না? কখন কখন সেক্স করলে বাচ্চা হওয়া সম্ভবনা কম থাকে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

*.সেক্স করার নিয়ম। *.যৌন মিলন করার সময় যে বিভিন্ন বিষয়াদির প্রতি দৃষ্টি। *.স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য। *.সেক্স করার সময় স্ত্রীর মতামত। *.স্ত্রীর চাহিদা পূরণ ইত্যাদি। ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন সহবাসের পূর্ব প্রস্তুতি। যেদিন যে রাতে স্বামী-স্ত্রী উভয় সহবাসের পূর্ণ আগ্রহ অনুভব করিবে এবং সেই ব্যবপারে কোনরুপ বাধাবিপত্তি থাকিবেনা। সেইদিন তাহারা সহবাসের জন্য প্রস্তুত হইবে। অর্থ্যাত্ তাহারাপরিস্কার পরিছন্ন হইয়া উভয়ে পাতলা মিহি কাপড় পরিধান করিবে। বিশেষত স্ত্রি একটু বেশি সাজ -সজ্জা করিবে। ঐ দিন দিবারাতে উওম ও পুষ্টিকর খাদ্য আহার করিবে এবং রাতে একটু সকাল সকাল আহার করিয়া শরীরে সুগন্ধি মাখাইয়া উভয়ে নির্জন কক্ষে শয়ন করিবে। শয্যার উপর উপর মশারি খাটাইবে। সন্ধ্যারাত্রে বেশি না জাগিয়া তাড়াতাড়ি নিদ্রা যাইবে, মধ্য রাতের পর উভয়ে নিদ্রা ত্যগ করিবে। অত:পর অজু করিয়া আসিয়া উভয়ে সামান্য লবঙ্গ এবং এলাচ চিবাবে। তারপর উভয়ে ঘেশাঘেশি ভাবে শায়িত হইয়া প্রথমে উভয়ের অধরে, কপালে, লালাটে ও চক্ষে চুমু খাইবে। স্বামি তার হাতদ্বারা স্ত্রির দুই স্তন মেলায়েমভাবে মর্দন করিবে। পরস্পরের হস্তদ্বারা উভয়ের লিঙ্গ আলতোভাবে স্পর্শ করবে। এইভাবে কিছু সময় শৃঙ্গার উপাচারেরপর উভয়ে যখন প্রবল উত্তেজনা অনুভব করিবে, তখন তাহারা মূলরাত্রির জন্য তৈরি হইবে। স্বামি উঠিয়া বসিয়া স্ত্রিকে চিতভাবে শয়ন করিয়া তাহার দুই জানু একটু ফাক করিয়া হাটুদ্বয় খাড়া করিয়া রাখিবে। তারপর স্বামি নিজে স্ত্রির দুই হাটুর সম্মুকে নিজের পায়ের পতার উপর ভর দিয়া বসিবে। আর যদি স্ত্রি দুই পা বিছাইয়া রাখে তবে স্বামি দুই রানের দুই পার্শে নিজের দুইপা রাখিয়া ঝুকিয়া পড়িয়া নিজের দুই কুনুর উপর দেহের ভর রাখিবে। এইভাবে উভয় প্রস্তুত হইয়া সহবাসের দোয়া পাঠ করিবে। তারপর দেখিবে যদি, যদি স্বামির লিঙ্গ থেকে হটাৎ কিছু বাহির হয়ে থাকে, তবে নির্বিঘ্নে স্বামী তাহার লিঙ্গ স্ত্রীলিঙ্গে প্রবেশ করাইবে। আর যদি ঐ রুপ কিছু নির্গত না হয় এবং স্ত্রী তেমন পুর্ণ যুবতি না হয়, বরং অল্প বয়সকা হয়, তবে স্বামী-স্ত্রী লিঙ্গে মুখের নালা বা তেল কিংবা তৈলাক্ত কোন জেলি মাখাইয়া লইয়া তারপর স্ত্রী লিঙ্গে প্রবেশ করাইবে। অনেক সময় স্ত্রী লিঙ্গ হইতে আঠাবত্ প্রদার্থ নির্গত হয়। ইহাতে উভয়ের লিঙ্গ পিচ্ছিল হয় এবংসহবাসের পথ সুগম হয়। এই অবস্থায় কিছু মাখাইবার প্রয়োজন হয় না। স্বামী স্মরণ রাখিবে, স্ত্রী অঙ্গে স্বীয় অঙ্গ সংযোগ করিয়া সহসা জোরে চাপ প্রয়োগ না করে ধীরে ধীরে প্রবেশ করাইবার চেষ্টা করিবে। খুব ব্যতিব্যস্ততা বা তাড়াহুড়া করা ঠিক নহে।তাহাতে বিপরিত হ ইতে পারে। পুরুষাঙ্গ প্রবিষ্ট হইবার পর স্বামী অঙ্গ সঞ্চালন করিবে। এই সময় স্ত্রীও স্বামীকে কিছুটা সহযোগীতা করিলে আনন্দের মাত্রাবৃদ্ধি পায়। অঙ্গ সঞ্চালনের সময় স্বামী লক্ষ্য করিবে যে, স্ত্রী ঘন না পাতলা সঞ্চালন পছন্দ করে। আর তাহার নিজেরই বা কিসে বেশী আনন্দ ও তৃপ্তি লাভ হয়। উভয়েই আনন্দ ও তৃপ্তির দিকে লক্ষ্য করিয়া কাজ করিবে। তারপর যখন স্বামীর বীর্যপাত হইবে এবং স্ত্রীরও বীর্যস্খলন ঘটিবে, তখন উভয়ে আবার সহবাসের শেষের দোয়াটি পড়িবে। পুরুষের একটি বিষয় লক্ষ্য রাখা দরকার, তাহা হইল, প্রায় ক্ষেত্রে পুরুষের বীর্যপাত আগে হইয়া যায় এবং স্ত্রীদের চরম পুলক আসে পরে। ইহা একটি জটিল সমস্যা। কারণ পুরুষের বীর্যপাত হইবার পর সে অবসাদ গ্রস্থ হইয়া পড়ে। তাহা ছাড়া তাহার যৌনাঙ্গও সহবাসের অবস্থা হারাইয়া বসে। অথচ স্ত্রী তখন চরম উত্তেজনায়। এমন সময় স্বামী সহবাস বন্ধ করিয়া দিলে তাহা স্ত্রীর জন্য ভীষণ অসহ্যকর। ইহাতে স্বামীর উপর বিরক্তি, বিতূষ্ণা এবং তাচ্ছিল্লভাব জন্মিতে পারে। এদিকে খেয়াল রাখিয়া পুরুষদের বীর্যপাত হওয়ার পরও অঙ্গ সঞ্চালন যথাসাধ্য চালু রাখা ও স্ত্রীর বীর্যস্খলনে সাহায্য করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার ১ম প্রশ্নের উত্তর পেতে নিচের লিংকে যান http://www.google.com.bd/url?q=http://chotistory-bd.blogspot.com/2015/08/sex-guide.html%3Fm%3D1&sa=U&ved=0ahUKEwi3077YpeTQAhUBUSYKHSFzC2AQFggZMAU&sig2=q_1zxdCwJMmNaRUj9YUZww&usg=AFQjCNGPbv_5ykFPSVnesdkB1eDEEFKQ9w পরবর্তি উত্তর হলো : পিরিওডের রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন যৌনসঙ্গম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে যৌনসঙ্গমের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নিয়মিত ২৮ দিন (বা নিয়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়। এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মোটামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়। ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বীর্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত সঙ্গম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত যৌনসঙ্গমের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে রক্তক্ষরণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে। এসম্মন্ধে বিশদে জানতে পিরিওড সংক্রান্ত এই পোস্ট দেখুন। তবে উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে সেক্স করলেও গর্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়। কারণ যাদের পিরিওড অনিয়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়। উপরন্তু যৌনরোগের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তাই ক্যাসুয়াল সেক্স বা বিবাহবহিঃর্ভুত সেক্স করার সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেইসকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না, কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ