মহাশূন্য কি?

মহাশূণ্য অথবা মহাকাশ বলতে সাধারণভাবে মাথার উপরকার অনন্ত আকাশ বোঝানো হলেও বস্তুত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলসমৃদ্ধ আকাশকে পৃথিবীর আকাশ বলা হয়। তাই পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে মহাকাশ হলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের অনন্ত স্থান। এ আকাশসীমায় অতি অল্প ঘনত্বের বস্তু বিদ্যমান। অর্থাৎ শূন্য মহাশূন্য পুরোপুরি ফাঁকা নয়। প্রধানত, অতি অল্প পরিমাণ হাইড্রোজেন প্লাজমা, তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ, চৌম্বক ক্ষেত্র এবং নিউট্রিনো এই শূন্যে অবস্থান করে। তাত্ত্বিকভাবে, এতে কৃষ্ণবস্তু এবং কৃষ্ণশক্তি বিদ্যমান।মহাশূন্য এমন অনেক কিছু আছে যা মানুষ এখনও কল্পনা করতে পারেনি।

মহাশূণ্য অথবা মহাকাশ বলতে সাধারণভাবে মাথার উপরকার অনন্ত আকাশ বোঝানো হলেও বস্তুত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলসমৃদ্ধ আকাশকে পৃথিবীর আকাশ বলা হয়। তাই পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে মহাকাশ হলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের অনন্ত স্থান। এ আকাশসীমায় অতি অল্প ঘনত্বের বস্তু বিদ্যমান। অর্থাৎ শূন্য মহাশূন্য পুরোপুরি ফাঁকা নয়। প্রধানত, অতি অল্প পরিমাণ হাইড্রোজেন প্লাজমা, তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ, চৌম্বক ক্ষেত্র এবং নিউট্রিনো এই শূন্যে অবস্থান করে। তাত্ত্বিকভাবে, এতে কৃষ্ণবস্তু এবং কৃষ্ণশক্তি বিদ্যমান।মহাশূন্য এমন অনেক কিছু আছে যা মানুষ এখনও কল্পনা করতে পারেনি।

সূত্রঃ উইকিপিডিয়া

মহাশূন্য অর্থ হল বিস্তর ফাঁকা জায়গা। সাধারণ ভাষায়, মহাকাশের একটি উপাদান থেকে অন্য একটি উপাদানের মধ্যে যে ফাঁকা জায়গা আছে তাই মহাশূন্য।

মহাশুন্য বলতে বোঝানো হয় যে বিরাট যায়গা জুরে কিছু নেই সেই অংশকে।আকাশকে মহাশুন্য বলা যায়না।কারন সেখানে কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র আছে।কিন্তু মঙ্গল ও পৃথিবীর মাঝের অংশকে মহাশুন্য বলা যায়।তবে আমার মতে মহাশুন্য বলে কিছু নেই।কারন সব যায়গায় কম বেশি আলো আছে।আলো থাকলে সেখানে কিছু নেই বলা যায়না।সব যায়গায় যদি আলো থাকে তাহলে কোন যায়গায় কিছু নেই।