মন ভালো রাখার সহজ উপায় সমুহ ১. গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়াম মানুষের চাপ যাকে ইংরেজিতে আমরা বলি স্ট্রেস সেটা কমাতে সাহায্য করে। তবে চিন্তা যেমন বেশি করা ভালো নয় ব্যায়ামও তেমনি বেশি করা ভালো নয়। বেশি ব্যায়াম মনের চাপ কমালেও শরীরের ওপর আবার চাপ তৈরি করতে পারে। ব্যায়াম করতে হবে এবং তা প্রতিদিন করতে হবে। সকালে ব্যায়াম করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। কারণ তা মনকে সারাদিন সতেজ রাখতে সাহায্য করে। ২. চা, কফি বা চকোলেট অনেকেই পছন্দ করে। কিন্তু এ জাতীয় দ্রব্য মানুষের স্নায়ুকে উত্তেজিত করে। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ এসব জিনিস ছাড়া চলতেও পারে না। যেহেতু এগুলো মানুষ গ্রহণ করে তাই যতোটা কম গ্রহণ করা যায় ততোই উদ্বিগ্ন নিরসনে কার্যকর। চিনি হচ্ছে রিফাইন বা প্রক্রিয়াজাত কার্বহাইড্রেট। এ ধরনের খাবার শরীরে সরাসরি বেশি গেলে তা উদ্বিগ্নতা বাড়াতে পারে। ৩. বেশি পরিমাণ ভিটামিন জাতীয় খাবার শরীরের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি চাপ কমায় এবং ভিটামিন বি নার্ভকে স্বাস্থ্যবান রাখে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাছের তেলে ওমেগা থ্রি আছে। অনেকের মতে, এটা অ্যান্টি-ডিপ্রেসনার বা মানসিক উদ্বিগ্নতার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। ৪. অ্যাংজাইটি উদ্বিগ্নতার চেয়ে বড় কিছু নেই, যা আপনাকে ভীত এবং দুর্বল করে দেবে। উদ্বিগ্নতা তৈরি হলে সে সময় কোনো কাজের মধ্যে ডুবে যাওয়া আরো ভালো। বেশির ভাগ উদ্বিগ্নতা আসে নিজের কাজের মধ্যে যদি স্বচ্ছতা না আসে। কেউ যদি অপরাধ করে ফেলে তাহলে সে চিন্তিত হতে থাকে। তাহলে তার মনের মধ্যে অপরাধ বোধ এবং ভয় কাজ করতে থাকে। তাই কাজের মধ্যে স্বচ্ছতা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে আপনি অযথা টেনশন করা থেকে মুক্তি পাবেন। আপনি আনন্দে থাকতে পারবেন।
১। প্রেম করেন (খবরদার! বোন বানানো যাবে না!) ২। মানুষকে উপকার করুন, মন খ্রাপের টাইমই পাবেন না ৩। আপনে বড়ই পেসিমিস্ট মানুষ, অপ্টিমিস্ট হয়ে যান, (বাংলাদেশ ৫৭, ৯ উইকেটের সময়ও বিড়বিড় করে দোয়া করতে থাকবেন ইয়া মাবুদ, বাংলাদেশরে জিতায়া দেও) ৪। যেইটা ইচ্ছা সেইটা করে ফেলবেন, কে কি মনে করবে এইটা চিন্তা করার কুনো কারণ নাই (বাংলাদেশ আসতে ইচ্ছা করলে ধুম করে চলে আসবেন, এত চিন্তা করার কোন দরকার নাই) ৫। সারাক্ষণ কাজ করেন, সারাক্ষন সারাক্ষণ সারাক্ষণ… কিছু না পাইলে ঘর মুছা শুরু করেন ৬। সারাক্ষণ বন্ধু বান্ধবের লেজ ধরে থাকবেন, দেখবেন মন খারাপের টাইম নাই ৭। সারাক্ষণ ক্ষমা করতে থাকবেন, যেই যা করুক, ক্ষমা করে দিবেন, বাথরুম করার চেয়েও বেশি শান্তি পাবেন… ৮। অল্পেই খুশি হয়ে যাওয়ার গুণটা আয়ত্ব করে ফেলেন… ট্রেনে জানালার পাশে সীট পেলেই যেন মনটা আনন্দে ভরে ওঠে ৯। লাইফকে খুব সহজ করে দেখেন…জাপানের রাস্তার চেরী গাছ দেখতে দেখতে আর হাঁটতে হাঁটতে চিন্তা করেন… এত সুন্দর আর সহজ একটা জীবন কতজন কাটাতে পারে… ১০। এত কিছু করার পরও কাজ না হলে রাত তিনটার সময় কলেজের সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুকে, কিংবা কনক ভাইকে, কিংবা আপনার সবচেয়ে প্রিয় আপুনিকে ফোন করে ঘুম ভাঙ্গায় দেন… ১১। ১ নম্বরে বলা কাজটা না করতে পারলে বাংলাদেশে ফিরে এসে এয়ারপোর্ট থেকে রুমে ফিরেই খাট দুইভাগ করা শুরু করেন, আন্টি বুঝে যাবে… মন ভাল করার দ্বিতীয় ১০১ টা উপায়…(ভ্যালু নাই বলে মাঝের শূন্যটা এবার ও বাদ) টিউনার পেজে লিখেছেন হিমু ........ টিপস-এন্ড- ট্রিকস তারিখ ২৪ মে ২০১৪ ১. যে কারনে মন খারাপ সে কারন টা ভূল তে চেষ্টা কর। ২. অতীতের যে ঘটনা গুলো মনে হলে তুমার একা একা হাস তে ইচ্ছে হয় সে ঘটনা গুলো মনে করার চেষ্টা কর। ৩. ফ্রেন্ড দের সাথে আড্ডা দাও। ৪. তুমার পছন্দের গান শুন। ৫. এক টা ভাল কাজ করে ফেল। ৬. অল টাইম বিজি থাকার জন্য্ ট্রাই কর। ৭. যে কাজ কর তে তুমার সব চেয়ে খারাপ লাগে সে কাজ টা পরে কর। ৮. যে মানুষ তুমার খারাপ চাইবে থাকে এরিয়ে চলার চেষ্টা কর কারন সে তুমার মন টা কে আর খারাপ করে দিতে পারে। ৯.প্রিয় মানুষ টির সাথে কথা বল। ১০.তুমার বিশ্বস্ত আপন জন এর কাছে তুমার মন খারাপ আর ব্যাপার তা শেয়ার কর তে পার। ১১. মন খারাপ এর সময় নিরব তাকিও না। পুনশ্চঃ যদি ও দুই একটা মতের ব্যাপারে আমার প্রশ্ন আছে। যেমন : প্রিয় মানুষ টির সাথে কথা বল। সেই প্রিয় মানুষটিই যদি হয় মন খারাপের কারন সেক্ষেত্রে কি করার আছে ?????? লেখকরা দেখবেন কি না জানি না তাই আপনারাই উত্তরটা দিয়েন।আর পারলে আরো কিছু বলেন!!!
- প্রথমত আপনার মন খারাপের কারণটি খুঁজে বের করুন এবং তা সমাধানের চেষ্টা করুন। - নিজেকে ভালোবাসুন। - বন্ধুদের সাখে আড্ডা দিন। - গান শুনুন। - নিজেকে নিজেই উপহার দিন। - পছন্দের খাবারগুলো খান। এটা বলার অপেক্ষাই রাখে না যে পছন্দের খাবার পেট ভরে খেলে আপনার মন খারাপ কোথায় পালাবে। - খেলাধূলা করুন। - হাসির কিছু মুভি দেখুন। ধন্যবাদ..
দ্রুত মন ভালো করার কিছু উপায়।
১. খেলা করুন (তবে ফোনে নয়)
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একত্রিত হোন, পাশাপাশি কিছু বন্ধুকে দাওয়াত করুন। এরপর সবাই মিলে মজাদার কোনো খেলা খেলুন। ভালো বন্ধুদের সঙ্গ আপনার সময়গুলোকে আনন্দে ভরিয়ে তুলতে সাহায্য করবে।
২. হাঁটতে বেরিয়ে যান
ঘরে যদি কিছু করার না থাকে, তবে মন ভালো করতে হাঁটতে বেরিয়ে যান। বাইরের তাজা হাওয়া আপনার মনকে সতেজ করবে।
৩. বন্ধুদের ফোন করুন
ম্যাসেজ করবেন না, বন্ধুর সঙ্গে ফোনে কথা বলুন। তাঁকে বলুন আপনার কষ্টের কথা। পরামর্শ চাইতে পারেন তাঁর কাছ থেকে।
৪. নতুন কিছু করুন
নেতিবাচক ভাবনা থেকে বেরিয়ে যান। নতুন কিছু করুন। জিমে ভর্তি হোন বা রান্নার ক্লাসে ভর্তি হোন। আগামীকাল সকালে উঠে নতুন কী করবেন তাঁর পরিকল্পনা করুন।
৫. বিচ্ছিন্ন হোন
এক বা দুই মিনিটের জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম থেকে বিছিন্ন হয়ে যান।
৬. গান গাইতে পারেন
দ্রুত মন ভালো করতে গেয়ে উঠতে পারেন পছন্দের কোনো গান। গ্যারান্টি দিচ্ছি, মন ভালো হয়ে যাবে।
৭. সাহায্য করুন
অন্যকে সাহায্য করুন। পরিবারের সদস্যদের কাজে সাহায্য করুন বা বন্ধুদের কাজে সাহায্য করুন।
৮. রাঁধুন
বেশি মন খারাপ লাগলে রাঁধতেও শুরু করতে পারেন। অনেক সময় রান্না করাও আপনার মেজাজকে ভালো করে দিতে পারে।
৯. হাসুন
হয়তো হাসার মতো পরিস্থিতি নেই, তবু চেষ্টা করুন হাসার। হাসি কখনো কখনো চাপ কমাতে সাহায্য করে, মেজাজ ভালো রাখে, বিষণ্ণতাকেও দূরে রাখে। তাই হাসুন।
১০. সব ঠিক হয়ে যাবে
ভাবুন সব ঠিক হয়ে যাবে। যদিও খুব চাপের সময় এই ভাবনাটি সহজেই আসবে না, তবু ভাবুন সব ঠিক হবে।
নিজের মনকে সুখি ও ভালো রাখার জন্য কয়েকটি বিষয় তুলে ধরলাম। ১. আত্মবিশ্বাসী হনঃঅনেক সময় আমারা নিজের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলি। যে হয়ত এই কাজটা আমি কখনই করতে পারব না অথবা এটা আমার দ্বারা কখনই সম্ভব নয়। এটা একটা সম্পুর্ন ভুল ধারনা। প্রত্যেকটা মানুষেরই কিছু না কিছু বিশেষত্ব থাকে এবং চাইলেই আপনি সেটা সবার সামনে প্রকাশ করতে পারেন। এজন্য যেটা প্রয়োজন সেটা হচ্ছে নিজের উপর বিশ্বাস তৈরী করা। কোনো কাজে হাত দেওয়ার সময় ভয় পাওয়ার চেয়ে এটা চিন্তা করুন যে আপনি চাইলেই এই কাজটা ভালোভাবে করতে পারবেন। কারন মানুষের ইচ্ছাশক্তির দ্বারা মানুষ অনেক কিছু করতে পারে। সবার সামনে গুটিয়ে না থেকে নিজের যোগ্যতাকে সবার সামনে তুলে ধরুন। আর নিজের মনের মধ্যে বিশ্বাস থাকলে মন ও সবসময় ভালো থাকবে। ২. পরনির্ভরশীলতা ত্যাগ করুনঃমানুষের মনের মনে ভয় এবং অশান্তি থাকার সবচেয়ে বড় একটা কারন হচ্ছে অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকা। যদি আপনি সব কাজের জন্য অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকেন এবং আপনার জীবন যদি অন্যের দ্বারা চালিত হয় তাহলে কখনোই আপনি সুখি হতে পারবেন না। কারন তখন সবসময় আপনার মনের মধ্যে এক ধরনের অশান্তি কাজ করবে যে এটা ঠিকমত হবে কিনা, কোন কিছু ভুল করলেন কিনা আরো অনেক কিছু। হ্যা অন্য কেউ জীবনে সাহায্যকারী হিসেবে থাকতেই পারে, কিন্তু তাই বলে সব কিছুতে অন্যের উপর নির্ভর্শীলতা বন্ধ করুন। আর আগে করে না থাকলে এখন থেকেই নিজের ছোট ছোট কাজগুলো দিয়ে প্রথমে শুরু করুন। তারপর দেখবভেন এমনিতেই আপনি আপনার কাজগুলো করতে পারছেন। আর নিজের কাজ নিয়ে করার মধ্যে প্রশান্তিই আলাদা। ৩. অন্যের সম্পর্কে সমালোচনা বাদ দিনঃ অনেক সময় আমাদের একটা খুব বাজে অভ্যাস হচ্ছে আমরা অন্যের বিষয় নিয়ে খুব বেশী চিন্তা করি। কার কি হল, কার সাথে কার রিলেশন, কে বিয়ে করল, তার ড্রেস এমন কেন, কার বাড়ির বিড়াল মারা গেল আরো কত কি। এসব সমালচনা আমাদের মনকে কখোনোই শান্ত থাকতে দেয় না। কারন কার কি হল, কেন হল এইসব নিয়ে চিন্তা করতে করতে সমসময় মনের মধ্যে এক ধরনের খুতখুতি তৈরী হয়। তাই অন্যের বিষয়ে চিন্তা বাদ দিয়ে নিজের খারাপ দিকগুলো শুধরানোর চেষ্টা করুন। এতে করে মন ভালো রাখবে এবং জীবনে সুখি হতে পারবেন। ৪. মন খুলে হাসুনঃ হাসি মানুষের জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারে। আর মনকে সবসময় প্রফুল্ল রাখতে হাসিখুশি থাকার বিকল্প নেই। সবসময় মুখ গোমড়া করে থাকলে কখনই মন ভালো রাখতে পারবেন না। কারন প্রাণখোলা হাসি আপনার শরীরে কর্টিসেল হরমোনের নিঃসরণকে কমিয়ে দেয় যেটি আপনার বিষন্নতার জন্য দায়ী। তাই বন্ধুদের সাথে আড্ডায়, পরিবারের সাথে একসাথে বসে, টিভি দেখে যেইভাবেই হোক হাসার চেষ্টা করুন। এতে আপনার মন মেজাজ দুটোই ভালো থাকবে।