শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

নিয়মিত মাথার চুল পরিষ্কার করতে হবে। * সপ্তাহে দু’বার শ্যাম্পু করুন এবং ভালো মানের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। * প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় প্রচুর ফল, শাকসবজি ও ভিটামিন সি যুক্ত খাবার রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে- খনিজ ও ভিটামিনের অভাবে চুল লালচে হয়ে যায় এবং চুলের আগা ফাটা শুরু হয়। * নিয়মিত দুধ ও ডিম ও খেতে হবে। * চুলে তেল দিন মাসে অন্তত দু’বার। আগের দিন রাতে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে যান পরের দিন শ্যাম্পু করুন। * আমলকি ও মেথি একসাথে বেটে চুলে লাগিয়ে ৪০ মিনিট রেখে দিন। এর পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল কালো হয়। বাটার ঝামেলায় না যেতে চাইলে আমলকী ও মেথির গুঁড়ো কিনে নিন। তারপর পানি দিয়ে পেস্ট বানিয়ে চুলে লাগান। * চুল রঙ করা থেকে বিরত থাকুন। ঘন ঘন চুল কালার করলে চুলের আসল ঘন কালো রঙটি হারিয়ে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

চুল কালো করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে* ১.প্রতিনিয়ত শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করতে হবে। ২.সপ্তাহে অথবা মাসে অন্তত ১বার ব্যবহৃত চা এর পতি ৫ কাপ পানিতে ১০ মিনিট ধরে ফুটিয়ে নিতে হবে।তারপর উক্ত পানি দিয়ে এবং মানের ব্ল্যাক শাইন শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করতে হবে। ৩.এছাড়াও চুল কালো করার জন্য আমলকির রস প্রত্যেক দিন গোসলের আগে ব্যবহার করা যেতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

১ টি ডিমের সাদা অংশ নিন। এতে ১ টেবিল চামচ মধু এবং ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। চুলে ভালো করে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর শ্যাম্পু করে চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ১ দিন ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BidhanDey

Call

স্বাস্থ্যজ্জ্বল চুলের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন সুষম খাদ্য। সঠিক পরিমাণে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। খাদ্য তালিকায় থাকতে হবে প্রচুর শাকসবজি, ফল ও সালাদ। খনিজ পদার্থ ও ভিটামিনের অভাবে চুলের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়, চুল ঝরে পড়ে। প্রোটিনের অভাবে চুলের রঙ প্রথমে নষ্ট হয়ে যায়। চুল লালচে বাদামি হতে থাকে। পরে চুল ঝরে যায় এবং চুলের আগা ফাটতে থাকে। কেরাটিনের অভাবে চুল ফেটে যায়। খাদ্য তালিকায় মাছ, গোশত, ডিম, দুধ, ডাল, দই, পনির ইত্যাদি থাকা জরুরী। এতে কেরাটিন তৈরিতে সহায়তা হয়। চকচকে কালো চুল জন্য মাথার ত্বক পরিষ্কার থাকতে হবে। নানা রকম শারীরিক অসুস্থতা ছাড়াও সঠিক পরিচর্যার অভাবে চুলের স্বাস্থ্য ও রঙ খারাপ হতে পারে।খুশকি থেকে শুরু করে চুলের যত রকম সমস্যা আছে, সব সমস্যারই মূল কারণ অপরিচ্ছন্নতা। অতএব, যেকোনোভাবেই হোক চুলকে পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। রাখতে হবে ধুলোবালিমুক্ত। সাস্থ্যজ্জ্বল ঝলমলে চুলের জন্য ৩/৪ দিন পর পর শ্যাম্পু, আর সপ্তাহে দুদিন ডীপ কন্ডিশনিং করা উচিত।। চুল ধোয়ার পর; ড্যামেজ প্রতিরোধের জন্য খুব সাবধানে এবং যত্নের সাথে চুল শুকিয়ে নিন। দীর্ঘ সময় ধরে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার একেবারেই উচিত নয়, এতে চুল তার প্রয়োজনীয় ময়েশ্চার হারিয়ে যায়। চুলের কিউটিকল নষ্ট হয়ে গিয়ে চুলের কটেক্সের আঁশগুলো খুলে গেলে চুলের আগা ফেটে যায়। চুল রুক্ষ, স্বাস্থ্যহীন, লালচে ও দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই চুলে সঠিক ভাবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনিং করুন। চুলে তেল দেয়া এক ধরনের কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। তেল চুল গজাতে বা চুলে পুষ্টি জোগাতে সহায়তা করে না। তবে তেল ম্যাসাজ করলে স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন হয় এবং চুল বাহ্যিকভাবে চকচকে, মসৃণ হয়। চুলের লালচে ভাব কমে আসে। চুলে ময়েশ্চার এবং শাইন বজায় রাখতে চুল ধোয়ার সময় অবশ্যই ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা উচিত। চুল ভাঙ্গা প্রতিরোধে মোটা দাতের চিরুনি ব্যবহার করুন। চুলে কখনো ভিনেগের ব্যাবহার করবেন না। এটা খুব পুরুনো পদ্ধতি এবং এতা চুলকে নষ্ট করে ফেলে। চুলে ব্লাক কফি ব্যাবহার করতে পারেন। এটা চুলকে আরো কালো ও চকচকে করতে সাহায্য করে। ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে চুল তার স্বাভাবিক রঙ ও ঔজ্জ্বল্য হারায়। ঘন ঘন চুলের রঙ পরিবর্তন করলেও চুলের স্বাভাবিক রঙ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে চুলে প্রোটিন ট্রিটমেন্ট করতে পারেন। প্রাকৃতিক উপাদান যেমন আমলা, শিকাকাই, রিঠা, কালো কেশরের রস চুলে ব্যবহার করলে চুল কালো ও ঘন হয়। সূত্র: সংগ্রহীত

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ