শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভালোবাসা মানে কি কেবল স্ত্রীকে রাশি রাশি উপহার দেয়া, দামী রেস্তরাঁয় খেতে যাওয়া কিংবা এখানে-সেখানে ঘোরা প্রতিদিন? একদম কিন্তু নয়! এসব দিয়ে কিছু মেয়েকে খুশি করা যায় বটে, কিন্তু বেশিরভাগ মেয়েই খুশি হয়ে থাকেন একদম সাধারণ কিছু ভালোবাসায়। হয়তো আপনার কাছে সেটা খুবই আনরোমান্টিক বা মূল্যহীন, কিন্তু মেয়েদের কাছে বিষয়টির মূল্য অনেক বেশি। 

image

আসুন, জানিয়ে দেই এমন কিছু কাজ সম্পর্কে, যেগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজেই জিতে নিতে পারবেন আপনি পছন্দের মেয়েটির মন। এবং সহজে আর অন্য কোন পুরুষ স্থান করে নিতে পারবে না সেই মনে। আর হ্যাঁ, আপনাদের ভালোবাসা হয়ে উঠবে অনেক বেশি মজবুত ও সুন্দর।

চুম্বনটি হোক ভীষণ আন্তরিক :-

অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন, চুমু তো আন্তরিকই হয়! চুমু খাওয়ার সময় তাঁর সুন্দর মুখটি নিজের দুহাতে কোমল করে ধরুন। আর অনেকটা সময় নরম করে তাকিয়ে থাকুন। দেখবেন, এই সামান্য জিনিসটি তিনি কি পছন্দই না করছেন। একটু লজ্জা পাচ্ছেন, আবার একটু খুশিও হচ্ছেন। নারীদের কাছে এই বিষয়টি খুব রোমান্টিক।

মাঝে মাঝেই তাঁর মাথায় হাত রাখুন :-

ভালোবাসা মানে শুধু তীব্র প্রেম আর দৈহিক আকর্ষণ নয়। একদম সাধারণ একটি স্পর্শও প্রকাশ করতে পারে গভীর ভালোবাসা। তাঁর মাথায় হাত রাখুন, কখনো চুলের মাঝে হাত বুলিয়ে দিন, মুখে চুল এসে পড়লে আলতো করে সরিয়ে দিন। আপনার এই ভালোবাসার ছোট্ট আচরণ তাঁর মনে তৈরি করে নেবে বিশাল একটি জায়গা।

তাঁকেও সুযোগ দিন আরাম করার :-

আপনার স্ত্রী নিশ্চয়ই সারাদিন কাজ করেন বাসায়? আর কর্মজীবী হয়ে থাকলে তো বাসা-অফিস মিলিয়ে তাঁর অবস্থা নিশ্চয়ই কাহিল! বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত। চেষ্টা করুন এটা-সেটায় তাঁকে একটু সাহায্য করতে। নিজে রাঁধতে না পারেন, মাঝে মাঝে ডিনারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে না হয় বাইরে থেকেই খাবার কিনে আনুন। এই একটুখানি আদরে আপনি তাঁর কাছে পাবেন আন্তরিক সম্মান।

দুজনে বাইরে যাচ্ছেন - কি করবেন :-

হয়তো স্ত্রী খুব সেজেগুজে বের হয়েছেন আপনা সাথে বেড়াতে যাবেন বলে। হয়তো সাধারণত রিকশা বা বাসেই চলাচল করেন আপনারা। আজ নিয়ম ভেঙে একটি সিএনজি বা ট্যাক্সি ভাড়া করে ফেলুন। একটুখানি আরামে দুজনে পাশাপাশি উপভোগ করুন খানিকটা সময়। একটা দিন নাহয় তাঁকে বাস বা রিকশার যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে দিলেন।

ভিড়ের মাঝে আগলে রাখুন :-

প্রচণ্ড ভিড় হয়তো বাসে কিংবা মার্কেটে। হয়তো কোথাও বেড়াতে গিয়েছেন বা সিনেমায় গেছেন, সেখানেও। এই ভিড়ের মাঝে ভালোবাসার নারীকে অবশ্যই একটু আগলে রাখুন। চেষ্টা করুন তাঁকে ঠেলাঠেলি থেকে রক্ষা করতে, হাতটা শক্ত করে ধরে রাখুন। কে কী ভাবল সেসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। সে যেন বোঝে যে জীবনের সকল পরিস্থিতিতে আপনি তাঁর পাশেই আছেন।

সবসময় তাঁকে সুন্দর, পরিপাটি থাকার জন্য চাপ দেবেন না :-

হ্যাঁ, তিনিও মানুষ। সবসময় সুন্দর পোশাক পরে পরিপাটি থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। সবসময়ে একজন মানুষকে দেখতে ভালো দেখানো এক কথায় অসম্ভব। তিনি যখন নিজের সবচাইতে খারাপ পোশাকটি পরে আছেন, কিংবা যেদিন তাঁকে দেখতে সবচাইতে বাজে লাগছে, কিংব সাজসজ্জা বিহীন ঘুরতে বেরিয়েছেন- তখনও তাঁকে সুন্দর বলুন। মিথ্যা করে হলেও বলুন। এই ছোট্ট মিথ্যাই তাঁকে নিয়ে আসবে আপনার খুব কাছাকাছি।

ছোট্ট আদুরে জেদ করুন :-

এর অর্থ তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করা নয়, বরং নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করা। কী রকম? যেমন ধরুন তাঁর চোখের কাজল আপনার খুব ভালো লাগে, কিংবা কপালের টিপটা। আদর করে জানিয়ে দিন- "তুমি কিন্তু টিপ না পরে বাইরে মোটেও যাবে না!" এই সামান্য ব্যাপারে তিনি যে কতটা খুশি হবেন আপনার ধারণাও নেই।

জীবন একটাই। ভালো থাকুন, ভালো বাসুন।

ভুলবেন না ছোট্ট উপহার :-

তাঁকে অনেক কিছু কিনে দেয়ার সামর্থ্য নিশ্চয়ই আপনার আছে। কিন্তু সেসবের ভিড়ে ছোট্ট কিন্তু প্রিয় উপহার গুলোর কথা ভুলে যাবেন না। একটু ফুল, প্রিয় চকলেট, একটা গান, এক গুচ্ছ চুড়ি কিংবা এক পাতা টিপ- এসবের মাঝে যে রোমান্টিকতা আছে সেসব আসলে আর কিছুর মাঝে নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
mdsaim

Call

স্ত্রী কে তার পছন্দ অনুযায়ী উপহার দেওয়া

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মেয়েদের মন জয় করতেঃ 1)ভালবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনকিছুই গোপন করা যাবে না। ২. প্রিয়তমাকে তার দূর্বলতার কথা তুলে রাগানো যাবে না। ৩. আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন পুরুষদের পছন্দ করে। প্রিয়মানুষের মানসিক ও শারীরিক চাহিদার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। ৪. নিজের অর্থসম্পদের চেয়ে তাকে বেশি ভালবাসতে হবে। প্রত্যেক নারী তার প্রিয়জনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ভালবাসা পেতে চায়। নারী চায় তার প্রিয়মানুষ তার প্রতি যত্মবান হোক। সবকিছুর উর্ধ্বে তাকে দেখুক। ৫. মেয়েরা হাস্য-রস পছন্দ করে। যেসব ছেলেরা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসি তামাশা করতে পারে, মেয়েরা ঐসব ছেলেদের পছন্দ করে। ৬. মেয়েরা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও ফিটফাট থাকতে পছন্দ করে। মেয়েরা চায় তার ভালোবাসার মানুষটি সব সময় কেতাদুরস্ত থাকুক। ৭. প্রিয়তমাকে প্রশ্ন করার সুযোগ করে দিতে হবে। সে কি জানতে চায় সেদিকে থেয়াল রাখতে হবে। ৮. নিজের পরিবারের সম্পর্কে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে মেয়েরা নিজেদের অনেকটা নিরাপদ মনে করে। ৯. ফেলে আসা জীবনে যেসব মেয়েদের সঙ্গে আপনার প্রেম ছিল। সেসব গল্প নাইবা বললেন আপানার প্রিয়তমাকে। যদি সে কখনো জানতে চায় তবেই বলা যেতে পারে। ১০. মেয়েরা কথার ছলে গল্প বলতে ভালোবাসে। আপনার প্রিয় মানুষটির গাল-গল্পে বিরক্ত হবেন না যেন। তাহলে সে আপনার উপরে চটে যাবে। ১১. প্রিয়তমার সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে আবেগ প্রকাশ করে কথা বলুন। এতে মেয়েরা খুশি হয়। ১২. আপনার মনে বেদনার পাহাড় জাগতে পা্রে। তাই বলে সবাইকে বলে কয়ে বেড়াবেন এমন নয়। প্রিয় নারীকেও আপনার দুঃখ-কষ্ট বুঝতে দেবেন না। বরং হাসি খুশি থাকুন। ১৩. কথায় বলে প্রকৃতি শুন্যস্থান পছন্দ করে না। তাই যথাসম্ভব প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকুন। তাকে ঘনঘন সময় দিন। ১৪. প্রিয়মানুষটির পছন্দ-অপছন্দের প্রতি খেয়াল রাখুন। তার ভালো লাগা, মন্দ লাগার বিষয়গুলো মাথায় রাখুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MdSabbir24

Call

অফিস থেকে বাসায় যখন আসবেন তখনী ১টি মুচকি হাসি দিতে হবে । এতে সে অনেক খুশি হবে যখন টেবিলে খেতে বসবেন তখন তাকে খাওয়ায় দিতে হবে । আর যখন ফ্রি থাকবেন তখন ছাদে উপরে স্ত্রীকে নিয়ে গল্প করা শুরু করবেন । আর মাঝে মাঝে তাকে নিয়ে ঘুরতে যাবেন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ