ধাপ গুলো জানতে চাচ্ছি কিভাবে লেখতে হবে?
Share with your friends
Call

নিচের পয়েন্ট গুলো অনুসরণ করুন

. Make simple resume / cv : আমি প্রথমেই আপনাকে বলেদেয়, কোনোদিন জটিল ভাবে সিভি বানাবেননা। যতটা হয়, সহজ, সরল এবং সাধারণভাবে সিভি বানাবেন।

এর কারণ, আপনার বানানো resume যদি জটিল হয়, তাহলে সেটা পোড়ে কোম্পানির লোকেরা বা যে তাকে পড়ছে সে আপনার বিষয়ে ভালোকরে জানতে পারবেনা।

এতে, যারা নিজেদের সিভি অতি সহজ এবং সরলভাবে বানিয়েছেন তাদেরকেই interview দেয়ার জন্য ডাকা হবে।  কারণ, সহজ এবং সরল সিভির দ্বারা জেকেও আপনার job profile, skills, education এবং qualification, interest আদি জিনিসের বেপারে জেনেনিতে পারে।

২. Objective: objective মানে উদ্দেশ্য, এই ভাগটি আপ্নে নিজের সিভির শুরুতেই রাখুন এবং নিজের উদ্দেশ্যর বিষয়ে লিখুন। আপ্নে, এখানে এইটা লিখুন যে যদি আপনাকে job টি দেয়া হয় তাহলে আপ্নে কিভাবে নিজের কাজ এবং দায়িত্ব পুরা করবেন।

এখানে কেবল ৩ থেকে ৪ লাইনেই নিজের কোম্পানির, কাজের এবং কর্তবর জন্য আপ্নে কি করবেন তা লিখুন।

৩. Personal strength: এখানে আপ্নে নিজের personal strength এর বেপারে লিখুন। মানে, কাজের দিকদিয়ে নিজের সামর্থ এবং ক্ষমতার বিষয়ে লিখুন।

উদাহরণ স্বরূপে: আপনার communication skills (যোগাযোগ দক্ষতা) ভালো কি না, কাজের সংশ্লিষ্ট চাপ আপ্নে নিতে পারবেন কি না এবং আপ্নে কতটুকু সময়নিষ্ঠ তা লিখুন।এতে আপনার একটা positive প্রভাব এবং কাজে সক্রিয়তার ভাব নিয়োগকর্তার (employer) চোখে পর্বে।৪. Work experience: work experience বা কর্মদক্ষতা একটি চাকরি পাওয়ার জন্য অনেকটাই প্রয়োজনীয় ভাগ। আপনার work experience দেখেই বেশিভাগ employer (নিয়োগকর্তারা) আপনাকে অন্যদের থেকে ওপরে রাখেন এবং তাই আপনার সেই চাকরিটি পাওয়ার সুযোগ বেড়েযায়।যদি আপ্নে fresher বা আগে কখনো কোনো চাকরি করেননি, তাহলে কথা আলাদা।কিন্তু, যদি আপ্নে আগে কোনোখানে job করেছেন, তাহলে সেটা “work experience” এর ভাগে নিশ্চই লিখুন।এ আপনার অনেক সহায় করবে।৫. Education & qualification: নিজের personal strength এবং work experience এর বিষয়ে লেখার পর, সবেরথেকে জরুরি ভাগ “আপনার শিখ্যাবিষয়ক এবং যোগ্যতা” বিষয়ে লিখুন।যেকোনো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার জন্য, আপনার education এবং qualification কতটা সেটা অনেকটাই নির্ভর করে।তাই নিজের স্কুল থেকে শুরুকরে আপ্নে যা যা ডিগ্রী নিয়েছেন বা পড়েছেন, তার বিষয়ে সহজভাবে লিখুন।উদাহরণ স্বরূপে, কোন স্কুল বা কলেজ থেকে পড়েছেন, কি কি ডিগ্রী আপনার কাছে আছে এবং final exam গুলিতে কত কত marks পেয়েছে সেটা ভালো করে লিখেদেন।

 Personal information: এই ভাগটিতে আপ্নে নিজের বিষয়ে ৩ থেকে ৪ লাইন লিখুন। এখানে আপ্নে নিজের বেপারে যেমন, আপনার ঘর কোথায়, আপ্নে কি করে ভালো পান, আপনার hobby, interest কিসে এবং আপনার passion কি এরকম কয়েকটি কথা নিজের বেপারে লিখুন।এতে, ব্যক্তিগত ভাবে আপ্নে কিরকম সেটা নিয়োগকর্তারা বুঝতে পারবেন।৭. Final declaration: “ফাইনাল ডিক্লারেশন (শেষ ঘোষণা)” এই ভাগটি সিভির একদম শেষ অংশতে লিখতে হয়। এখানে আপনার এইটা ঘোষণা কোরে লিখতে হবে যে, ওপরে আপ্নে নিজের যা যা personal, qualificational & educational, work experience আদিৰ বিষয়ে লিখেছেন সেগুলি সব আপনার মতে ঠিক এবং details গুলো যে সঠিক তার দায়ী আপ্নে নিয়েছেন।৮. Name & date: এখন আপনার সিভি লেখা পুরোপুরি হয়েগেছে। কিন্তু, নিজের সিভিটি আকর্ষণীয় এবং সঠিকভাবে বানানোরজন্য সিভির শেষে “Date “, “place” এবং “নিজের নামটি” এক এক করে লিখুন।তারপর, নিজের নামের ওপরে একটা signature (স্বাক্ষর) করুন। বাস, এখন আপনার চাকরির জন্য নিজে বানানো সিভি রেডি।তো বনধুরা, আমি আপনাদের ওপরে সিভি লেখার নিয়ম কি বা সিভি তৈরি করার সময় কি কি লিখতে হয় তার বেপারে বললাম।ওপরে দেয়া ভাগগুলো দিয়ে যদি আপ্নে নিজের সিভি তৈরী করেন তাহলে সেটা অবশই আপনার চাকরির জন্য অনেক লাভদায়ক হবে।ওপরে দেবা ভাগগুলির দ্বারা নিয়োগকর্তারা আপনার ব্যক্তিগত, শিক্ষা, দক্ষতা, কাজের অভিজ্ঞতা আদি জরুরি জিনিষগুলি সহজে জেনেনিতে পারবেন
Talk Doctor Online in Bissoy App