খুবেই চমৎকার একটি প্রশ্ন করেছেন । আসলে আপনার স্ত্রীর কত তারিখে মাসিক হয় তা বলেন নি। তবে যদি অনিরাপদ সময়ে সহবাস করেন তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শুধু স্ত্রী সহবাসের মাধ্যমে স্ত্রী যোনিতে বীর্যপাত করলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে কৃমির ঔষধের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ১৭ তারিখে সহবাসের পর আপনার স্ত্রীর যদি মাসিক হয় তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই।তাই পরবর্তী মাসিকের সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আমি আবারো বলছি কৃমির ঔষধে প্রেগন্যান্ট হওয়া না হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই। যদি আপনার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট হয়েই যায় তাহলে ১৭ তারিখের সহবাসের মাধ্যমেই হবে অন্যথায় নয়। আর আপনার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট হবেন কি না তা নিশ্চিত হতে পরবর্তী মাসিকের সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করুন মাসিক হলে প্রেগন্যান্ট হবে না বলে বিবেচিত হবেন। আশা করি বুঝতে পারছেন।