চিকুনগুনিয়া আসলে কি মানবসৃষ্ট(কৃত্রিমভাবে ল্যাবে তৈরিকৃত) কোন ভাইরাস? যা এদেশের মানুষের উপরে পরীক্ষামূলক ভাবে ছোড়া হয়েছে


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

চিকুনগুনিয়া কোন কৃত্রিম ল্যাবে তৈরীকৃত ভাইরাস নয়|চিকুনগুনিয়া হচ্ছে মশা বাহিত এক ধরনের ভাইরাস|ডেঙ্গু জ্বরে যে এডিস মশা জীবানু বহন করে, সেই এডিস মশায় চিকুনগুনিয়া ভাইরাস বহন করে থাকে|

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Unknown

Call

'ভাইরাস পরীক্ষামূলকভাবে মানুষের উপর ছাড়া হয়েছে' খুবই আজব টাইপের সন্দেহ!

চিকুনগুনিয়া (Chickungunya) একটি RNA ভাইরাস, ডেঙ্গী (ডেঙ্গু) এবং জিকা ভাইরাসের সাথে এর বেশ মিল রয়েছে।

এ রোগটি সর্বপ্রথম ১৯৫২ সালে দক্ষিণ তানজানিয়ায় শণাক্ত করা হয়। এরপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে।

রোগটি মশকিবাহিত। প্রথমে মশা এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয় তারপর মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
OVIsekBD

Call

চিকুনগুনিয়া সম্পকে এখানে দেয়া আসে।।image

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

চিকুনগুনিয়া ( ইংরেজি ভাষায় : Chikungunya) হচ্ছে চিকুনগুনিয়া ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রমণ। এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশের দুই থেকে চার দিনের মধ্যে আকস্মিক জ্বর শুরু হয় এবং এর সাথে অস্থিসন্ধিতে ব্যথা থাকে যা কয়েক সপ্তাহ, মাস বা বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এই রোগে মৃত্যু ঝুঁকি প্রতি দশ হাজারে এক জন বা এর চেয়েও কম তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই রোগের জটিলতা তুলনামূলক বেশি হয়।এই ভাইরাসটি মশার কামড়ের মাধ্যমমে মানব শরীরে প্রবেশ করে। এডিস(Aedes) গণের দুটি প্রজাতি এডিস ইজিপ্টি ও এডিস অ্যালবপ্টিকাস এই ভাইরাসের বাহক হিসেবে পরিচিত। মানুষ ছাড়াও বানর, পাখি , তীক্ষ্ণ দন্ত প্রাণী যেমন ইঁদুরে এই ভাইরাসের জীবনচক্র বিদ্যমান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ