Answered Aug 28, 2019
অতিবেগুনি রশ্মির উৎস হলো সূর্য
বৈদ্যুতিক শক্তির উৎস (Source of Electrical Power): পানি, বাতাস, সূর্যের আলো, জীবশ্ব জ্বালানি, নিউক্লিয়ার এনার্জি ইত্যাদি।আধুনিক ইলেকট্রিক পাওয়ার সিস্টেম এ পাওয়ার ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন এসি বা ডিসি দুইভাবেই হতে পারে।...
সমুদ্র নীল দেখানোর কারন হলো আপতিত সূর্য রশ্মির বিক্ষেপন।
বায়ু মন্ডলে ওজোন অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষন করে।
তাপমণ্ডলে তীব্র সৌর বিকিরণে রঞ্জন রশ্মি ও অতি বেগুনি রশ্মির মধ্যে সংঘাত হয়
আলোক রশ্মির মতো বিকীর্ণ তাপ কোন সূত্র ব্যস্তবর্গীয় সূত্র মেনে চলে ।
আপতিত রশ্মির দিক পরিবর্তন না করে যদি একটি সমতল দর্পণ 300 কোণে কোণে ঘুরানো হয় তাহলে প্রতিফলিত রশ্মি 600 কোণে ঘুরবে।
অবতল দর্পণে প্রধান অক্ষের সমান্তরালে আপতিত রশ্মির প্রতিফলনের পর প্রধান ফোকাস দিয়ে যায় ।
গামা
প্রো-মেটাফেজ ধাপে অ্যাস্ট্রার রশ্মির আবির্ভাব ঘটে।
ঢাকা জেলার মোট আয়তন ১৪৬৩.৬০ বর্গ কিঃ মিঃ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন