Answered Aug 27, 2019
আর্সেনিক দুই প্রকারের হয়ে থাকে। জৈব আর্সেনিক অজৈব আর্সেনিক।
অস্বাস্থ্যকর বায়ু, পানি, রাসায়নিক দ্রব্য ইত্যাদি মানুষের শরীরে প্রায় ১০০ প্রকারের রোগ সৃষ্টিতে সক্ষম।
১৯৬০ সাল পর্যন্ত প্রোবায়োটিক হিসাবে ক্লস্ট্রিডিয়া, ল্যাকটোব্যাসিল্লি, এনটেরোকক্কি এবং ই কোলি-র কথা জানা ছিল। এরপর গবেষণার গতি অনেকটা বৃদ্ধি পাওয়ায় আরও অনেকগুলি প্রোবায়োটিকের কথা জানা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—...
ব্যাপন প্রক্রিয়া ভেদ্য পর্দার মাধ্যমে হয়।
বাংলা ভাষায় ৩ প্রকারের অব্যয় পদ রয়েছে। বাংলা অব্যয় পদতৎসম অব্যয় পদবিদেশি অব্যয় পদ
‘সপ্তাহ’ হলো গণনাবাচক শব্দ।
অনন্বয়ী অব্যয়
দেশের প্রথম স্থাপিত আর্সেনিক ট্রিটমেন্ট প্লান্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় অবস্থিত।
মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিক পাওয়া যায়নি রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায়।
বাংলাদেশে প্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায়।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর আর্সেনিক দূষণযুক্ত টিউবওয়েলের মুখে লাল রং দিয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন