বায়ুদূষণ কাকে বলে?

>আচরণের একটি ফলাফল যা এটির পুনরাবৃত্তি হওয়ার বা না হওয়ার সুযোগকে উন্নততর করে তাকে বলবৎকারী বা শক্তিবৃদ্ধিকারী বলা হয়।>বলবৎকারী বা শক্তিবৃদ্ধিকারী হলো এমন কোনো কিছু যা একটি বিশেষ আচরণ বা...

>আচরণের একটি ফলাফল যা এটির পুনরাবৃত্তি হওয়ার বা না হওয়ার সুযোগকে উন্নততর করে তাকে বলবৎকারী বা শক্তিবৃদ্ধিকারী বলা হয়।>বলবৎকারী বা শক্তিবৃদ্ধিকারী হলো এমন কোনো কিছু যা একটি বিশেষ আচরণ বা...

>আচরণ পরিবর্তন হলো সাপেক্ষতা নামে পরিচিত শেখা নীতিগুলোর প্রয়োগ।>একধরনের আচরণ পদ্ধতি যা সাপেক্ষতার নীতিগুলোর ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে এবং যা ইতিবাচক বা নেতিবাচক শক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে অনাকাঙ্খিত আচরণগুলোকে আরও...

>কর্মজীবনের মান হলো ব্যবস্থাপনামূলক অনুষ্ঠানসমূহ যা কাজ, মানুষ এবং কাজের শর্তসমূহের উন্নততর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ফলাফল বৃদ্ধি করে যেমন: উৎপাদন ক্ষমতা বা কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি।>কর্মজীবনের মান একটি অপেক্ষাকৃত নতুন ধারণা যাকে সংজ্ঞায়িত...

>একটি প্রেরণাদায়ী কৌশল যা কাজে বৈচিত্র্য, প্রতিক্রিয়া, এবং স্বায়ত্তশাসনকে একত্রীভূত করে তাকে কার্যসমৃদ্ধি বলা হয়।>কার্যসমৃদ্ধি ব্যবস্থাপনার একটি ধারণা যা কাজের পুনর্পরিকল্পনা করে যাতে কাজটি কর্মচারীদের জন্য আরও আনন্দদায়ক হয় এবং...

>একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কর্মদক্ষতার যে নির্দিষ্ট স্তরসমূহ অর্জন করতে হবে তার চিহ্নিতকরণ প্রক্রিয়াকে লক্ষ্য নির্ধারণ বলা হয়।>লক্ষ্য নির্ধারণ হলো আপনি যা অর্জন করতে চান তা চিহ্নিত করার এবং পরিমাপযোগ্য...

>একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কর্মদক্ষতার যে নির্দিষ্ট স্তরসমূহ অর্জন করতে হবে তার চিহ্নিতকরণ প্রক্রিয়াকে লক্ষ্য নির্ধারণ বলা হয়।>লক্ষ্য নির্ধারণ হলো আপনি যা অর্জন করতে চান তা চিহ্নিত করার এবং পরিমাপযোগ্য...

>নিজের নৈপূণ্য এবং কর্মদক্ষতাকে পূর্ণ-পরিসরে ব্যবহারের ও প্রদর্শনের প্রয়োজনকে আত্ম-বাস্তবায়ন প্রয়োজন বলা হয়।>আত্ম-বাস্তবায়ন প্রয়োজন হলো একটি মনোবৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া যার লক্ষ্য হচ্ছে একজন ব্যক্তির কার্যক্ষমতাসমূহ এবং সম্পদসমূহের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা।>মনস্তত্ত্বিক...

কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে,‘ভাই বলে ডাক যদি দেব গলা টিপে।হেনকালে গগনেতে উঠিলেন চাঁদা,কেরোসিন শিখা বলে, ‘এস মোর দাদা।’মূলভাব : কেরোসিন শিখা ও মাটির প্রদীপ উভয়ের দামে তারতম্য থাকলেও কাজ...

বায়ুদূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় হলো:১. গাড়ি ব্যবহারের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে হাঁটা বা সাইকেল ব্যবহার করা;২. যেখানে-সেখানে ময়লা-আবর্জনা না ফেলা;৩. গাছ লাগিয়ে নতুন বনভূমি সৃষ্টি করা।