প্রাকৃতিকভাবে জৈব বর্জ্যের বিয়োজককে কী বলে?

শ্বসন প্রক্রিয়ায় যেসব জৈব যৌগ জারিত হয়ে শক্তি উৎপন্ন করে তাদেরকে বলে শ্বসন বস্তু

উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ বা জীবাশ্ম থেকে যে শিলা উৎপন্ন হয় তাকে জৈব শিলা বলে।

প্রাণী ও উদ্ভিদ অর্থাৎ জীবের সাহায্যে যখন শিলা যান্ত্রিক ও রাসায়নিক পদ্ধতিতে চূর্ণবিচূর্ণ ও বিয়োজিত হয়, তখন তাকে জৈব আবহবিকার বলে।

কঠিন বর্জ্যের উৎস হলো গৃহস্থালী ও কারখানার আবর্জনা।

গ্যাসীয় বর্জ্যের বৈশিষ্ট্য হলোঃগ্যাসীয় বর্জ্য সরাসরি বায়ুমণ্ডলে মেশে।প্রশ্বাসের মাধ্যমে গ্যাসীয় বর্জ্য সরাসরি মানুষের দেহে প্রবেশ করে।বায়ুমণ্ডলে গ্যাসীয় বর্জ্যের মাত্রা বাড়লে বায়ুর দূষণ মাত্রা বাড়ে।

পৌরসভার বর্জ্যের উৎসগুলি হলোঃপৌরসভার প্রতিটি বাড়ির আবর্জনা।পৌরসভার পয়ঃপ্রণালীর বর্জ্য।গাড়ি ও রাস্তা ধোয়া জল।হোটেল রেস্টুরেণ্টের বর্জ্য।

তেজস্ক্রিয় বর্জ্যের উৎসগুলি হলোঃসীসা, ক্যাডমিয়াম, জিংক, ক্রোমিয়াম, আর্সেনিক, সালফিউরিক অ্যাসিড, হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ইত্যাদি।

জৈব বর্জ্যের উৎস হলোঃমৃত পশু, মানুষ ও প্রানীর মল মূত্র ও কাটা আগাছা প্রভৃতি।

অকেজো মোবাইল ই-বর্জ্যের উদাহরণ।

জীবাণু দ্বারা বর্জ্যের বিয়োজনকে বলে কম্পোস্টিং।