কর্মকারক কাকে বলে?

অনুগামী নদী উপত্যকার দু’দিক থেকে যেসব নদী উৎপত্তি লাভ করে শিলার । আয়াম বরাবর উপত্যকা সৃষ্টি করে অনুগামী নদীর সঙ্গে সমকোণে এসে মিলিত হয়, তাদের পরবর্তী নদী বলে।

ভূভাগ গঠনের দ্বিতীয় পর্যায়ে সৃষ্টি হয়ে যেসব নদী অনুগামী নদীর দিকেই প্রবাহিত হয়, তাকে পুনর্ভবা নদী বলে।

নতুন সঞ্চিত শিলাস্তরের উপর গঠিত কোনো নদী নীচের প্রাচীন শিলার উপর অধিষ্ঠিত হলে, তাকে বলা হয় অধ্যারোপিত নদী। সুবর্ণরেখা নদীতে এধরনের অবস্থান লক্ষ করা যায়।

যেসব নদী দেশের প্রান্তসীমা অতিক্রম না করে অভ্যন্তরভাগে সীমাবদ্ধ থাকে, তাকে অন্তর্বাহিনী নদী বলে। যেমন – ভারতের লুনি নদী।

ক্ষয়চক্রের পরিণত পর্যায়ে মরু অঞ্চলে পর্বতের পাদদেশে সৃষ্ট প্রস্তরময় ঢাল সমতলভূমিকে বলা হয় পেডিমেন্ট।

স্বাভাবিক ক্ষয়চক্রের বার্ধক্য পর্যায়ে সৃষ্ট সময়ভূমির ওপর অবস্থিত কঠিন শিলা গঠিত পাহাড়গুলিকে বলা হয় মোনানক।

অল্প উচ্চ ( ৩০০ থেকে ১০০০ মিটার ) এবং অল্পদূর বিস্তৃত শিলাপকে বলে পাহাড় ।

ভঙ্গিল পর্বতে ঊর্ধ্বভঙ্গের দুই বাহু ক্রমশ হেলতে হেলতে যদি একটি বাহু অপর একটি বাহুর ওপর শায়িত হয় , তখন তাকে বলে রিকাম্ববেন্ট ফ্লোল্ড ।

প্রচণ্ড চাপ এবং টানের ফলে যখন ঊর্ধ্বভঙ্গের ( ভঙ্গিল পর্বতে ) একটি বাহু অপর একটি বাহু থেকে আলাদা হয়ে কিছুটা এগিয়ে যায় , তখন তাকে বলে ওভারফ্রাস্ট ।

দক্ষিণ ভারতের শস্য ভাণ্ডার কাকে বলা হয় কাবেরী ব-দ্বীপকে