Answered Oct 24, 2019
হিমবাহ জিভের মতো এগিয়ে গেলে, তা স্নাউট নামে পরিচিত।
হিমোবাহকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় পার্বত্য হিমবাহ, মহাদেশীয় হিমবাহ ও পাদদেশীয় হিমবাহ।
সিয়াচেন পার্বত্য হিমবাহ বা উপত্যাকা হিমবাহ ।
যখন কোনো বিশাল মহাদেশ হিমবাহ দ্বারা আবৃত থাকে বা হিমবাহ দ্বারা মহাদেশ গঠিত হয়, সাধারণভাবে তাকে মহাদেশীয় হিমবাহ বলে।
মহাদেশীয় হিমবাহ থেকে হিমশৈল সৃষ্টি হয়।
ভূআন্দোলনের ফলে সমুদ্রবক্ষ বিস্তৃত হলে মহাদেশীয় হিমবাহ-এর গলনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতার পরিবর্তন ঘটে ইউস্টাটিক পুনযৌবন লাভ ঘটে।
যখন ছোট বা খুব ছোট ছোট জলপ্রপাতের অজস্র ধারা সিড়ির মতো ঢাল বেয়ে একাধিক ধাপে ধাপে নীচের দিকে নামে তখন তাকে কাসকেড বলে।
বাংলাদেশের ঘড়ির কাঁটা ১ ঘন্টা এগিয়ে আনা হয়েছিল ১৯ জুন, ২০০৯ থেকে।
হিমবাহ গলিত জল করিতে জমা হলে তাকে বলে করিহ্রদ ।
"শিয়ালের মতো একশো বছর জীবন ধারণ করার চাইতে সিংহের মতো একদিন বাঁচাও ভাল" উক্তিটির লেখকের নাম টিপু সুলতান।
এশিয়ায় অশুল্ক বাধা প্রয়োগে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে চীন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন