Answered Oct 21, 2019
উৎপত্তিগত বৈশিষ্ট্য ও অঞ্চলভেদে ঘূর্ণবাতকে প্রধানত দুটিভাগে ভাগ করা হয় ।
আলোচনা ও গবেষণাকর্মের সুবিধার্থে ইতিহাসকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
সিপিইউকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়।
কোষের জীবন্ত অংশকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়
অঞ্চলভেদে ও কালভেদে সাধু ভাষারীতির পরিবর্তন হয়না।
প্রশান্ত মহাসাগর কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়
ভগবান সমস্ত জীবকে সমান দৃষ্টিতে দেখেন। তার অর্থ হচ্ছে প্রত্যেকটি জীবের কর্ম অনুসারে যথাযােগ্য ফল তিনি তাকে প্রদান করে থাকেন। ভগবানের কেউ প্রিয় নয় বা অপ্রিয় নয়। কিন্তু যারা ভক্তি...
সেন্সর কে ২টি ভাগে ভাগ করা যায়।
মিয়োসিস কোষ বিভাজনের সময় নিউক্লিয়াস দুই ভাগে ভাগ হয়
উষ্ণ-আর্দ্র বায়ুর উত্থান ও উৎপত্তিগত দিক দিয়ে বজ্রঝড় মূলত দুই প্রকার । যথা –১. বায়ুপুঞ্জস্থ বজ্রঝড় ও ২. সীমান্ত বজ্রঝড় ।
উৎস থেকে মোহনা অবধি নদীর এই কাজকে তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন