Answered Oct 21, 2019
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে কার্বোনেশন বা অঙ্গারযোজন প্রক্রিয়ায় আবহবিকার ঘটে।
রাসায়নিক আবহবিকার নিরক্ষীয় এবং মৌসুমি জলবায়ু অঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
কলিকরণ প্রক্রিয়ায় আবহবিকার ঘটে উপকূল অঞ্চলে।
রাসায়নিক আবহবিকারের হাইড্রোলিসিস প্রক্রিয়ায়- উপগোলাকৃতি আবহবিকার (spheroidal weathering) হয়।
রাসায়নিক আবহবিকার – নিরক্ষীয়, উষ্ণ-আর্দ্র, ক্রান্তীয় মৌসুমী, আৰ্দ্ৰ নাতিশীতোয় জলবায়ু অঞ্চলে ঘটে থাকে।
যান্ত্রিক আবহবিকার- উয় মরু, শীতল মরু, মরুপ্রায় অঞ্চল, উচ্চ পার্বত্য ও শীতল জলবায়ু অঞ্চলে ঘটে থাকে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে ভৌমজলের দ্রবণকার্যের ফলে যে লাল ধরনের মৃত্তিকা গঠিত হয়, তাকে টেরারোসা বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে দ্রবণ প্রক্রিয়ায় শিলাপৃষ্ঠে যে অসংখ্য দীর্ঘাকৃতির গর্ত সৃষ্টি হয় তাকে ইংল্যান্ডে গ্রাইকস, জার্মানিতে কারেন, ফ্রান্সে ল্যাপিস বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে দ্রবণকার্যের ফলে ফাদেল আকৃতির অবনমিত স্থানের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সিঙ্কহোল বলে।
চুনাপাথর কার্বোনেশান প্রক্রিয়ায় বিয়ােজিত হয়।
গ্রানাইট শিলা গঠিত অঞ্চলে যান্ত্রিক আবহবিকার বেশি দেখা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন