যখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে জল ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে গড়িয়ে যায় তাকে কি বলে?

যে প্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, তাকে বলে আরোহন।

” ভগবান হচ্ছেন জলের স্বাদ বা রস, চন্দ্র ও সূর্যের প্রভাব, সর্ববেলে প্রণব, আকাশের শব্দ, মানুষের পৌরুষ, পৃথিবীর পবিত্র গন্ধ, অগ্নির তেজ, সর্বভূতের জীবন, তপস্বীদের তুপ, স্থাবর জঙ্গম সমস্তভূতের...

ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে জল বয়ে গিয়ে কোনো খাতে পড়লে, জলের এই প্রবাহকে জলনিকাশ (Run off) বলে।

যখন টিভি চালানো হয় তখন শক্তির যে যে পরিবর্তন হয় তা হলোÑক) বিদ্যুৎশক্তি আলোক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।খ) বিদ্যুৎশক্তি তাপশক্তিতে রূপান্তরিত হয়।গ) বিদ্যুৎশক্তি শব্দশক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

পৃথিবীর অভ্যন্তরস্থ যে শক্তির প্রভাবে ভূমিরূপের গঠন ও বিবর্তন ঘটে থাকে, তাকে বলে অন্তর্জাত শক্তি।

ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগে যে শক্তিসমূহের দ্বারা ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটে, তাকে বহির্জাত শক্তি বলে।

ভূপৃষ্ঠের নিম্ন ভূমিগুলি বিভিন্ন বহির্জাত শক্তির দ্বারা সৃষ্ট পলি, বালি, কাকর প্রভৃতির মাধ্যমে ভরাট হওয়ার প্রক্রিয়াকে আরোহণ। (এর ফলেই গঙ্গার ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে) বলা হয়।

বৃষ্টির জল, তুষারগলা জল প্রভৃতি ভূপৃষ্ঠের ওপর দিয়ে নীচে চলে গিয়ে ভৌমজলস্তর রূপে অবস্থান করে, সেই জলপূর্ণ স্তরকে অ্যাকুইফার বা জলবাহী স্তর বলে।

ভূপৃষ্ঠের যে-সমস্ত স্থানে কেবলমাত্র আর্দ্র ঋতুতেই ভৌমজল নির্গত হয়, কিন্তু অন্য সময় শুকিয়ে যায়, তাকে সবিরাম প্রস্রবণ বলে।

শক্তির পিরামিডের ভূমি থেকে প্রতি খাদ্য পুষ্টি স্তর এর মোট শক্তির 80-90 ভাগ কমে যায়