Answered Oct 20, 2019
মানবীয় ভূগোলের জনক বলা হয় ভিদাল-দ্য-লা-ব্লাশে ভূগোলবিদ কে।
একে নাজমুল করিমকে বাংলাদেশের সমাজবিজ্ঞানের জনক বলা হয়।
“সমস্ত শিলার জনক’ বলা হয় আগ্নেয় শিলাকে।
মৃত্তিকা ভূগোলের জনকের নাম ভি.ভি. ডকুচেভ।
মানবীয় বস্তুুসংস্থনের জনকের নাম হেনরি থরেও।
ভারতে জনসংখ্যা ভূগোলের পথিকৃৎ বলা হয় অধ্যাপক গুরদেব সিং গোসাল।
ভগবান সমস্ত জীবকে সমান দৃষ্টিতে দেখেন। তার অর্থ হচ্ছে প্রত্যেকটি জীবের কর্ম অনুসারে যথাযােগ্য ফল তিনি তাকে প্রদান করে থাকেন। ভগবানের কেউ প্রিয় নয় বা অপ্রিয় নয়। কিন্তু যারা ভক্তি...
1940-50 এর দশক কে ভূগোলের সঙ্কট কাল ধরা হয়।
আমেরিকান বিদ্বান Robert K. Morten মানবীয় কর্ম কে দুই ভাগে ভাগ করেন যথা :- Latent Function & Manifest Function.
অধ্যাপক জন লক হলেন উদারনীতিবাদের জনক।
ভূগোলের মধ্যে মানচিত্রায়নের পদ্ধতিকে বলা হয় কার্টোগ্রাফি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন