Call

নারীরা  নেতৃত্ব দানের অযোগ্য (বুখারি ৯ঃ৮৮ঃ২১৯)
বেশীরভাগ নারী অকৃতজ্ঞ এবং বুদ্ধিহীন (বুখারি ২ঃ২৪ঃ৫৪১)

যে সমাজ বা দেশের প্রধান নারী সে সমাজের কোন উন্নতি হবেনা । 


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলামে শুধুমাত্র পুরুষরা মুসলিম সর্বোচ্চ শাসক তথা খলিফা, নবাব, সুলতান, বাদশাহ বা সরকার উপাধি গ্রহণ করে দেশ পরিচালনা করতে পারবেন। আর তাদের স্ত্রীরা সুলতানা, বিবি বা বেগম উপাধি গ্রহণ করে তাদের সহযোগী (Helping Hand) হিসেবে কাজ করবে। তথা শুধুমাত্র স্বামী (পুরুষ) দেশ পরিচালনা করতে পারবে আর স্ত্রী (নারী) পর্দার ভেতর থেকে স্বামীকে (পুরুষকে) দেশ পরিচালনার কাজে সহযোগিতা করতে পারবে। কিন্তু নারী কখনো মুসলিম সর্বোচ্চ শাসক, সরকার, প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট হতে পারবে না। হাদীসে এসেছে, নারীরা নেতৃত্ব দানের অযোগ‍্য। যদি নারীদের দেশ পরিচালনা করার যোগ‍্যতা থাকতো, তাহলে স্বয়ং আল্লাহর রাসূল (সাঃ) পুরুষ সাহাবীদের পাশাপাশি মহিলা সাহাবীদের দেশ পরিচালনায় নিযুক্ত করতেন বা করার অনুমতি দিতেন। কিন্তু তিনি এমনটি করেন নি বা করার অনুমতি দেন নি। আল্লাহর রাসূল (সাঃ) যা করেন নি বা করার অনুমতি দেননি বা করতে নিষেধ করেছেন, তাঁর মুখের বাণী (হাদীস) ও তার কাজকর্ম, চলাফেরা (হাদীসের অন্তর্ভুক্ত) অনুসরণ না করে বাড়াবাড়ি করে নারীদের ক্ষমতায় নেওয়া জায়েজ নয়। যারা আল্লাহর রাসূল (সাঃ)-কে অনুসরণ করে না, তারা মুসলমানদের দলভুক্ত নয়, অমুসলিম বা শয়তানের দলভুক্ত। আল্লাহর রাসূল (সাঃ)-এর স্ত্রীগণ পর্দার ভেতরে থেকে আল্লাহর রাসূল (সাঃ)-কে দেশ পরিচালনার কাজে সাহায‍্য সহযোগিতা করতো। প্রেরণা দিয়ে, সান্ত্বনা দিয়ে, উৎসাহ দিয়ে, মায়া আর ভালোবাসা দিয়ে তাঁকে দেশ পরিচালনার কাজে উজ্জীবত করে রাখতো। ক্ষমতা, শক্তি ও বুদ্ধির দিক দিয়ে আল্লাহ নারীদের তুলনায় পুরুষদেরকে বেশি শক্তিশালী করেছেন (এটা বাস্তবিকই প্রমাণিত), আর পুরুষের প্রেরণার উৎস হিসেবে নারীদেরকে বেশি শক্তিশালী ও সম্মানী করেছেন (এটাও বাস্তবিকই প্রমাণিত)। সুতরাং, ইসলামে (স্বামী) পুরুষ সরকার (বাদশাহ) ও বাদশাহর (স্ত্রী) নারী সহযোগী তথা Helping Hand (বেগম) জায়েজ, কিন্তু নারী সরকার (নারী প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট বা শাসক) জায়েজ নয়। ধন‍্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ