চিকিৎসকগণ ঐকমত্যে পৌছেছেন যে, হস্তমৈথুন একটি স্বাস্থ্যকর এবং স্বাভাবিকমানসিক আচরণ। মের্ক ম্যানুয়েল অব ডায়াগনসিস & থেরাপি অনুসারে, "হস্তমৈথুন তখনি অস্বাভাবিক বলে পরিগণিত হবে, যখন এটি সঙ্গীর চাহিদার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে, এই আচরণ সর্বসম্মুখে প্রদর্শন করা হবে অথবা এর প্রতি অনিয়ন্ত্রিতভাবে আসক্ত হওয়ার দরুণ এটি একটি মানসিক সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে"।
যুক্তরাষ্ট্রে, ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত ডিএসএম ২ এর অধীনে এই যৌনক্রিয়াকে, নির্ণয়যোগ্য মানসিক অবস্থা (diagnosable psychological condition) বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।পরবর্তীয়ে বিশেষজ্ঞদের সম্মতিক্রমে মার্কিন মনস্তাত্ত্বিক সংগঠন (American Medical Association) হস্তমৈথুনকে স্বাভাবিক যৌনাচরণ বলে ঘোষণা দেয়।
হস্তমৈথুন এর জন্য কখনোই একজন ব্যক্তির শরীরের শক্তি নিঃশেষিত হয় না বা এটি অকাল বীর্যপাত এর কারণ হয় না।
অনেকে বলে হস্তমৈথুন একটা স্বাভাবিক বিষয় কিন্তু না। এটার অনেক ক্ষতিকর দিক রয়েছে। হয়তো মাসে একবার বা দুবার করলে তেমন ক্ষতি হয়না তবে যথা সম্ভব ধৈর্য ধরে থাকাটা ভালো। যে ক্ষতি হতে পারে। আপনি যদি নিয়মিত হস্তমৈথুন করেন তাহলে অনেক ক্ষতি হতে পারে যেমন, ১. আপনার লিংগের আগা মোটা অ গোরা চিকন হতে পারে ২. লিংগ ছোট মানে নিচের দিকে ডেবে যায় ৩. লংগের কোষ গুলো নষ্ট হয়ে যায় ৪. অধিক হস্তমৈথুনের ফলে বীর্য পাতলা হয়ে যায়। ৫. দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। ৬. লিংগ শক্ত হতে চায়না ৭. আপনার শরীর দুর্বল হবে ৮. বীর্যে শুক্রাণুর পরিমান কমে যায় ফলে সন্তান হবার সম্ভাবনা থাকেনা ইত্যা।