Answered Oct 18, 2019
বিলোম চুতি সংনমন বলের প্রভাবে সৃষ্টি হয় ।
বৈষম্যমূলক ক্ষয়কার্যের ফলে প্রাচীন চুতি, খাড়াতলের স্থানে যে নতুন খাড়াতলের সৃষ্টি হয় তাকে ডব্লু এম. ডেভিস চ্যুতিরেখা-ভৃগু বলে অভিহিত করেছেন।
বিলোম চ্যুতিতে চ্যুতিতলের নতির মান 45° বা তার বেশি হয়।
বিলোম চ্যুতির সৃষ্টি হয় চাপপীড়ন এর ফলে।
যদি বিলোম চ্যুতির চ্যুতিতলের নতি 45°ডিগ্রীর কম হয় তখন তাকে থ্রাস্ট চ্যুতি বলে।
বিলোম চুতি দ্বয়ের মধ্যবর্তী অবনত অংশকে বলে– র্যাম্প উপত্যকা।
সংনমন বলের প্রভাবে কোমল পাললিক শিলাস্তরে ভাজ পড়ে ।
পশ্চাদ কর্ষন ভাজ সৃষ্টি হয় কঠিন শিলাদ্বয়ের মধ্যস্থিত নরম শিলার যুগ্ম বলের প্রভাবে।
সরাসরি অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে ভূমির ঢাল বেয়ে অবস্কার ও মৃত্তিকার স্থানান্তর কে পুঞ্জিত ক্ষয় বলে।
পৃথিবীর কেন্দ্রাতিগ বলের প্রভাবে গৌণ জোয়ার সৃষ্টি হয়।
চাঁদের আকর্ষন প্রভাবে মুখ্য জোয়ার সৃষ্টি হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন