বাট অামি দায়ীত্বশীল হতে চাই,
এখন অামার করনীয় কী,
কিভাবে দায়ীত্বশীল হবো?
কেনো কিছুর দায়ীত্ব নিতে হলে অামার মধ্যে কোন কোন
গুন থাকতেই হবে?
অবিজ্ঞরা উত্তর দেন,
এবং উত্তর তথ্যবহুল হতে হবে।
নিজেকে আত্মবিশ্বাসী গড়ে তুলুন
তাহলে ভয় দুর হবে।
নিজের দুর্বলতাকে জানুন
নিজের দুর্বলতাকে জানুন। ভয়কে জয় করার পূর্ব শর্ত হল ভয়ের কারণ খুঁজে বের করা। নিজের দুর্বলতাগুলো একটি লিস্টে লিখে রাখুন। এবার একটি একটি করে দুর্বলতা থেকে বের হওয়ার উপায় খুঁজে বের করুন। দেখবেন এক সময় আপনার দুর্বলতাই আপনার শক্তিতে পরিণত হয়েছে।
লক্ষ্য স্থির রাখুন
নিজের সঙ্গে অন্য কারোর তুলনা করা থেকে বিরত থাকুন। এটি আপনার জীবন, অতএব আপনার জীবনের সমস্যা আপনাকেই সমাধান করতে হবে। অন্য কেউ তা করতে পারবে না। তাই নিজের লক্ষ্য স্থির রেখে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। দেখবেন সাফল্য আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসবে।
ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া
মানুষ মাত্রই ভুল করবে। আপনিও তার ব্যতিক্রম নন। ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। একবার করা ভুল দ্বিতীয়বার করা থেকে বিরত থাকুন। আর এই ছোট বিষয়টি আপনার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস অটুট রাখুন। নিজের প্রতি বিশ্বাস আপনার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে দিবে অনেকখানি।
নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন : মনে রাখবেন, আপনি আপনার সাধ্যের অতিরিক্ত কখনই কিছু করতে পারবেন না।পরিস্থিতি নাগালের বাইরে চলে গেলে নিজেকে দোষ দিবেন না বরং ভাবুন আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ কি হতে পারে।
কিছু শরীরচর্চা করুন : নিয়মিত কিছু শরীরচর্চা আপনাকে চিন্তা মুক্ত এবং শরীর গঠনেও সাহায্য করবে।কিছু ভাল ব্যায়াম আপনাকে চাপ মুক্ত করবে এবং সতেজ করবে। এসব আপনার আত্মবিশ্বাস গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
প্রিয়জনদের সাথে ভালো সময় কাটান: কাছের মানুষদের সাথে কিছু ভাল সময় কাটান। যা জীবনের কঠিন সময়েও আপনি মনে করতে পারবেন এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি দিবে।এটা আপনার ভিতরে আত্মসম্মান গড়ে তুলবে।
চাপকে দূরে রাখুন : বের করুন কোন জিনিসটা আপনাকে চাপে ফেলছে। আপনি কি খুব বেশি কাজ করছেন। নিজের কাজকে বোঝা হতে দিবেন না। কার্য তালিকায় এমন কিছু কাজ অন্তর্ভূক্ত করুন যা আপনাকে আনন্দ দিবে।
নতুন কিছু করুন: নতুন কোন শখ বা কাজ আয়ত্ব করুন। নতুনত্ব মন ও মস্তিষ্কের জন্য ভাল। এটা আপনাকে নতুন কিছু অর্জনের অনুভূতি দিবে এবং নিজের মূল্য বুঝতে সাহায্য করবে।
ছোট এবং সহজ লক্ষ্য নির্ধারণ করুন: কাজের এমন মানদ- বের করুন যা আপনি অর্জন করতে পারবেন। লক্ষ্য অর্জনের পর একটু থামুন এবং ভেবে দেখুন আপনি কতটুকু অর্জন করতে পারলেন।নিজের সাফল্য শনাক্ত করতে পারলে তা আপনার মনোভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।