অনেক মহিলাই আছেন যারা যৌন মিলনে ব্যাথা পান, ফলে মিলন কষ্টকর হয়ে উঠে। মিলনের সময় জ্বালা করে, ব্যাথা হয়, এমনকি একপর্যায় এ সহবাস এর কথা ভাবতে গেলেই ভয়ে গা শিওরে উঠে। তুখন দাম্পত্য জীবনে কলহ দেখা দেয়। তাই এর থেকে পরিত্রাণ পেতে অর্থাৎ ব্যাথামুক্ত যৌনমিলনের জন্য কিছু টিপস তুলে ধরলাম। ১) মেদ কমান: বর্তমানে নারীদের মেদ বৃদ্ধি একটা রোগে পরিণত হয়েছে। তলপেটে চর্বি কিংবা মাংস বেড়ে যাচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি। ফলে যৌনি পথ কিছুটা সংকুচিত হয়ে যায়। এছাড়া মাংস বৃদ্ধির কারনে যৌনি পথের প্রসারণ ক্ষমতা অনেক কমে যায়, এমনকি শ্রোণী অঞ্চলের রক্ত নালীতে চাপ পড়ার কারনে রক্ত প্রবাহ কম হয় । ফলে মিলনের সময় রক্ত প্রবাহ পর্যাপ্ত না হওয়ায় যৌনি পথ ঠিকমত প্রসারিত হয় না। এতে নারীরা ব্যাথা পায়। তাই এ সমস্যার জন্য মেদ দূর করাটাই প্রথম সমাধান। ২)তাড়াহুড়া করবেননা : অনেক পুরুষ আছে যারা নিজের স্বার্থটাই আগে দেখে। মিলনের জন্য উত্তেজিত হলে হুট করে লিংগ যোনিতে ঢুকিয়ে দেয়, কিন্তু তার সঙ্গী তৎক্ষণাৎ ভাবে শারীরিক এবং মানষিক ভাবে প্রস্তুত হতে পারে না। যার কারনে যোনিপথ মিলনের জন্য সাড়া প্রদান করে না। এতে করে নারীরা মিলনে আনন্দের বদলে ব্যাথা পায়। এজন্য যৌন মিলনে তাড়াহুড়া করা মোটেই ঠিক নয়। ৩) ফরপ্লেতে সময় নিন: বেশিরভাগ নারীদের যৌন ইচ্ছা পুরুষের তুলনায় অনেক কম হয় কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। বিশেষ করে ৩০ বছর পার হলে অনেকটাই কমে যায়। অনেক ব্লগে পাওয়া যায় নারীদের যৌন চাহিদা পুরুষের চার ভাগের এক ভাগ, আবার কেউ বলে থাকেন ছয় ভাগের এক ভাগ। বাস্তবতা যেটাই হোক নারীদের যৌন মিলনের ইচ্ছা পুরুষের মত চট করে জেগে উঠে না। পুরুষের লিঙ্গ ফুলে উঠতে ২-৩ মিনিট সময়ই যথেষ্ট। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে ৫-১৫ মিনিট পর্যন্ত সময় লাগে। তাই তদেরকে পুরোপুরি উত্তেজিত করতে ফরপ্লেতে সময় নিন। নারীরা পুরোমাত্রায় উত্তেজিত হলে পর্যাপ্ত যৌনি রস ক্ষরণ হয়, এতে যৌনি পথ পিচ্ছিল হয়। ফলে মিলন সহজ হয়, আর ব্যথা ও পাবে না। ৪) সেক্স লুব্রিকেন্ট লাগান: বাজারে সেক্স লুব্রিকেন্ট বা সেক্স জেল পাওয়া যায়। তবে সবখানে পাওয়া নাও যাইতে পারে। এটি বাইরের দেশের প্রডাক্ট। বাংলাদেশে এটি এখনো তৈরি হয়নি। রতিক্রিয়ার আগে নারী পুরুষ উভয়ই এটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে যোনিপথ পিচ্ছিল হবে ফলে ব্যথা পাবে না। তবে দীর্ঘদিন ব্যবহারে এতে অনেকেই এলার্জি অনুভব করেন। সেক্ষেত্রে নারিকেল তৈল বা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। এতেও যোনিপথ পিচ্ছিল হবে। ফলে মিলন ব্যথামুক্ত করতে পারবেন। তবে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই পানির সাথে মিশিয়ে করতে হবে। নইলে জ্বালা পোড়া করবে। ৫) চিকিৎসা নিন: কিছু কিছু নারীদের ক্ষেত্রে এমন দেখা যায় যে কিছুতেই মিলনের সময় অনুভুতি আসে না। ফলে যৌনি রস ক্ষরণ না হওয়ার কারনে যোনি পথ সুস্ক থাকে। এ অবস্থায় সহবাস করলে ব্যথা হয়, জ্বালা পোড়া করে। তাই এমন ক্ষেত্রে চিকিৎসা নিতে হবে। এজন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই বেটার আমি মনে করি। সুত্র: http://tek-park.blogspot.in/2015/11/painless-sex-tips.html?

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

অনেক নারীর যৌন মিলনের সময় যোনিতেই পর্যাপ্ত তরল জমা হয় না , যা যোনিতে পুরুষাঙ্গের প্রবেশ  করতে সহজ করে। যদি যোনিতে পিচ্ছিল ভাব পর্যাপ্ত না হয় তাহলে যৌন মিলনের সময় ব্যথা অনুভব করে নারী।


মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর যৌন মিলনে নারী ব্যাথ পেতে পারে।


√শরীরের নির্দিষ্ট কোন অংশে চাপ পড়ার কারনেও যৌনমিলনে ব্যথার কারন হতে পারে। আসন ভঙ্গীর কারনে হয়তো কোন হাড়-জোড়ে ব্যথার সৃষ্টি করছে অথবা কোন নির্দিষ্ট কৌনিক অবস্থানে লিঙ্গ প্রতিস্থাপনের ফলে মিলনে ব্যথা অনুভুত হচ্ছে। আসন পরিবর্তন করে দেখুন – হয়তো ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে।

√মিলনের আগে স্বামী তার স্ত্রীকে ভাল করে

উত্তেজিত করে নিতে হবে, তাহলে স্ত্রীর

উত্তেজনায় যৌনি পর্যাপ্ত পিচ্ছিল হবে ব্যথা

কমে যাবে।


√ফার্মেসি থেকে মিলনের লুব্রিকেন্ট কিনে মিলনের সময় ব্যবহার করলে যৌনি পর্যাপ্ত পিচ্ছিল হবে ফলে ব্যথা কমে যাবে।

সমাধান না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ