শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ২টি সহজ উপায়

নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন

জীবনেরই একটা অংশ। আপনি নারী, বা পুরুষ হোন,

একটি সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আসুন

জেনে নিই ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার

দুটি ঘরোয়া উপায়-

ভেতর থেকে রঙ করুন উজ্জ্বল-

রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ

ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম

দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন।

এভাবে পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু

মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান

করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর

থেকে ফর্সা।

দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন

আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক

টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক

গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধে গাঢ়

হলুদ রঙ ধরলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার পান

করবেন।

রূপচর্চায় হলুদ-

শুধু দুধের সাথে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার

রঙ পরিষ্কার করতে সহায়তা করবে। বিশেষ

করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব

কার্যকর।

উপকরণ-

দুধ তিন টেবিল চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচ,

এবং কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ

যেভাবে ব্যবহার করবেন?

দুধ, লেবুর রস ও হলুদ

গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন

বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট

ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত

অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল

দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম

তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম

জলে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২

ঘণ্টা রোদে যাবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Robiulkhan

Call

ফর্সা-সুন্দরী হওয়ার ১৫টি সহজ উপায় নিজেকে অন্যের দৃষ্টিতে ফর্সা- সুন্দরী কে না প্রকাশ করতে চায়। আমরা প্রত্যেকেই চাই। শুধুমাত্র মেয়েরা নয় বরং আজকাল ছেলেরাও সুন্দর হওয়ার জন্য অদম্য প্রচেষ্টা। আজকে আপনাদের সামনে কিছু সহজ টিপস শেয়ার করব। আশাকরি আপনার উপকৃত হবেন। এই টিপস শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য নয়, ছেলেরাও এই টিপস অনুসরণ করতে পারেন, ভাল ফল পাবেন। ফর্সা- সুন্দরী- ০১: সর্বপ্রথম আপনার ত্বকের উপর থেকে রৌদের কঠিন বিষময় তাপ সরিয়ে ফেলুন। অথ্যাৎ নিজেকে রোদ থেকে বিরত রাখুন। প্রয়োজনে ছাতা ও স্নানগ্লাস সঙ্গে রাখুন যাতে আপনার ত্বককে রোদ পুরে ফেলতে না পারে। ফর্সা-সুন্দরী- ০২: আপনার মুখ ভালভাবে ধুয়ে পরিস্কার রাখুন। প্রয়োজনে সামর্থ অনুযায়ী ফেস ওয়াশ করে মুখ পরিস্কার করুন। এছাড়াও তিল গুড়া করে অথবা পিষে তাতে সামান্য পরিমান পানি মিশিয়ে তরলটুকু পরিস্কার করে দেখবেন এক প্রকার সাদা তরল পানি ভাসছে। সেটি মুখে লাগান। মনে রাখবেন, আপনী বাহিরে চলাচল করার সময় মুখের যে স্থানগুলো বেশি রোদের তাপ প্রভাবিত হয় সে স্থানগুলোতে বেশি করে লাগান। আপনী ফর্সা হবেন। ফর্সা-সুন্দরী- ০৩: আপনার পরিস্কার মুখে প্রতি সপ্তাহে দু একবার চন্দনের মাটি লাগিয়ে ২০/৩০ মিনিট শুকিয়ে পরিস্কার করুন। দেখুন আপনী ফর্সা হবেন। জেনে রাখবেন, আপনী এক দিনেই ফর্সা হবেন না। ধীরে ধীরে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য পরিবর্তন হয়ে আপনার ফর্সা চেহারার অধিকারী হবেন। ফর্সা-সুন্দরী-০৪: খাবার দুধ এবং দুধের স্বর এর উপরের টুকু আলতে ভাবে তুলে সেটি মুখে ব্যবহার করুন। পরিস্কার রাখুন দুধ দিয়ে নিজের মুখ। তাতে মুখের যাবতীয় ময়লা দূর হবে আর আপনী ফর্সা হবেন। চেষ্টা করুন সফল হবেন। ফর্সা-সুন্দরী-০৫: আপনী যখন সাঁতার কাটবেন তথা সুইমিং পুলে থাকবেন তখন সমুদ্রের ধারে বরফ পড়ে আছে এমন যায়গায় যাওয়ার সময় চেষ্টা করবেন সান স্ক্রিন লাগিয়ে যাওয়ার জন্য। কারণ হলো পানি বা বরফে সূর্যরশ্মি সবচেয়ে বেশি প্রতিফলিত হয়। যা আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতির কারণ। ফর্সা-সুন্দরী-০৬: আপনার ত্বককে আরও ফর্সায় রুপান্তরিত করতে আপনী মুখে দই লাগান। তারপর ২০ থেকে ৩০ মিনিট দইয়ের মধ্যে মুখ ভিজিয়ে রাখুন, দেখবেন আপনার ত্বকের উজ্জলতা বাড়বে। এভাবে প্রতি সপ্তাহে সর্বনিম্ন একদিন লাগান, আপনার রুপের পরিবর্তন আসবে। ফর্সা-সুন্দরী-০৭: শরীরের বিভিন্নস্থানে দাগ আছে অথবা আরও উজ্জলতা ফিরে আনতে চান, তাহলে গোসলের পূর্বে বেসন, দই, আর সামান্য পরিমান হলুদ মিশিয়ে তৈরি করুন। এবং সেটি গোসলের পূর্বে নিয়মিত ব্যবহার করুন। আপনী ফল পাবেন। শুধুমাত্র হলুদ শরীরে ব্যবহারের ফলে আপনী আপনার সম্পূর্ণ শরীরের এক হলুদিয়া আভা নিয়ে আসতে পারেন। যা ছেলে-মেয়ে উভয়রা অনেক পছন্দ করে। ফর্সা-সুন্দরী-০৮: লেবুর জল, ডিমের সাদা অংশটুকু ঠিক সমপরিমান ভালভাবে মিশিয়ে, তা মুখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রাখুন তারপর ধুয়ে ফেলুন। আপনার তেল তেলা স্কিন এর উজ্জলতা বেড়ে যাবেই। ফর্সা-সুন্দরী-০৯: আপনী যদি শুস্ক ত্বকের অধিকারী তাহলে দু চা চামুচ আলুর রস, গাভীর দুধ ফ্রিজে অথবা ঠান্ডা করে ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার করুন। দেখবেন আপনার রুপের সেক্সি ভাবটি ফুটে উঠবে। সবার ভালবাসা বেশি পাবেন। ফর্সা-সুন্দরী-১০: আপনার শরীরের সব স্থান অনেক সুন্দর, কিন্তু আপনার হাতের কনুই, পায়ের হাটু অসুন্দর তথা কালো। এমন সমস্যায় আপনী এক চা চামুচ তারমুজের রস, আধা কাপ পেঁপেঁর শাঁস, ডিসের সাদা অংশটুকু সাথে এক চা চামুচ মধু মিশিয়ে তৈরী করুন একটি ক্রিম । যা আপনী আপনার শরীরের অসুন্দর তথা কালো স্থানগুলো ভালভাবে লাগিয়ে রাখুন ২০ থেকে ৩০ মিনিট। তারপর ধুয়ে পরিস্কার করে ফেলুন । এভাবে ২/৩ সপ্তাহ প্রতিদিন করতে থাকুন । আপনার সেই অসুন্দর কালো স্থানগুলো পরিস্কার ও ফর্সা ভাব দেখতে পাবেন। ফর্সা-সুন্দরী-১১: সাধারণত মেয়েরা মুখের তৈলাক্তভাব দূর করতে চান অনেকেই। তাদের জন্য এই মুখের তৈলাক্তভাবে দূর করার জন্য মুগের ডাল গুড়ো করে তাতে সামান্য পনি মিশিয়ে প্রতি সপ্তাহে একদিন করে মুখে লাগান। পরিস্কার করে ফেলুন মুখ। দেখবেন আপনার মুখের সব কালো কোষ দূর হয়ে শুস্ক ত্বকে পরিনত হচ্ছে। ফর্সা-সুন্দরী-১২: ত্বক তৈলাক্ত সুন্দর্যের অধিকারীরা এই ভাবেও ফর্সা হতে পারেন। তারা মেথি গুড়া করে, কমলালেবুর রস, কমলালেবুর ছাল, গুড়ো করে তৈরী করে নিন মুখের হালুয়া । তারপর মুখে লাগান। তারপর মুখ পরিস্কার পানি দিয়ে ভালভাবে পরিস্কার করে ফেলুন। ফর্সা হবেন। ফর্সা-সুন্দরী-১৩: শষা পিষে তার রসের সাথে বড় এক টুকরা পাকা কলা নিয়ে কচলিয়ে তৈরী করুন রেসিপি। তারপর মুখে লাগান। প্রায় ৩০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। ঠান্ডা পরিস্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ফর্সা-সুন্দরী-১৪: দুধের সাথে মেওয়া একসাথে বেটে নিয়ে নিজেই তৈরী করুন ফেসপ্যাক। তারপর সেটি মুখে লাগিয়ে প্রতিদিন মুখে ম্যাসাজ করুন। আপনার মুখের সৌন্দর্য ফিরে আসবেই। কোন বিউটিশিয়ানদের কাছে যেতে হবে না। ফর্সা-সুন্দরী-১৫: আমাদের সব ধরণের মেয়েদের ও ছেলেদের এক বিশেষ সমস্যা রয়েছে। সেটি হলো ঠোট কালো। এই ঠোট কালো থেকে পরিত্রান পাওয়ার উপায় হচ্ছে- মধু, লেবুর রস, একসাথে মিশিয়ে নিয়মিত ঠোটে লাগান তারপর ১০ মিনিট পরে সেটি ঘষে ঘষে পরিস্কার করে ফেলুন। দেখবেন আপনার ঠোট ধীরে ধীরে ফর্সা হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি আপনার মুখকে আরো উজ্জ্বল আর তরুন রাখতে পারেন। আর এরজন্য ঘরে বসে অনুসরন করুন কিছু প্রাকৃতিক হোম রেমেডি সম্মৃদ্ধ বিউটি টিপস। ১। ত্বক উজ্জ্বল আর ফর্সা করার জন্য দরকার পর্যাপ্ত ভিটামিন সি গ্রহন করা। যেমন অরেঞ্জ জ্যুস বা মুসাম্বি জ্যুস অথবা সকালবেলা ১ চামচ লেবুর রস ও আধা চামচ মধুসহ এক কাপ পানি খালি পেটে পান করুন। দেখবেন কেমন তরতাজা থাকবেন। ২। ত্বকের উজ্জ্বলতা আর সজীব থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ন আরেকটি উপাদান হল ভিটামিন এ। ত্বকের বাঁধন আর উজ্ব্বল কমপ্লেক্সনের জন্য আপনার খাবারে থাকা চাই নন-ফ্যাট মিল্ক, ডিমের কুসুম আর শেল ফিশ। এছাড়াও আপনার খাদ্য তালিকায় আরো যেসব খাবার থাকা প্রয়োজন তা হল গাঁজর, তরমুজ, পাকা পেঁপে – যেগুলো রঙ্গিন। এসব রঙ্গিন খাবার আর সবজী বিটা ক্যারোটিন সম্মৃদ্ধ যা ত্বকের স্বাস্থ্যে অপরিহার্য। ৩। যথাসম্ভব রোদ থেকে দূরে থাকতে হবে। প্রখর রোদে বাইরে বেরুনোর সময় অবশ্যই ক্যাপ অথবা হ্যাট পড়ুন, সম্ভব হলে ছাতা ব্যবহার করুন। রোদে বেরোনোর অন্ততঃ বিশ মিনিট আগে UVA and UVB Sunscreen মেখে নিন। ৪। মধু আর চিনির মিক্সার মেখে প্রাকৃতিক মাজুনি দিয়ে সারা শরীর আস্তে আস্তে ঘষে পরিস্কার করুন। গুঁড়া বা চূর্ন করা চিনি দিয়ে আস্তে আস্তে ত্বকে ম্যাসাজ করুন যতক্ষন না গলে যায়। প্রতিদিন দীর্ঘসময় ধরে এক্সফোলিয়েশন করার প্রয়োজন নেই, ৩-৫ মিনিটই যথেষ্ট। ৫। আপনি যদি তেমন শারীরিক পরিশ্রমযুক্ত কাজের সাথে জড়িত না হন তাহলে নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম খুবই জরুরী। আর যদি শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকতে চান, তাহলে সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে আঙ্গিনায়, পার্কে বা কোন ফাঁকা জায়গায় জগিং বা হাঁটাহাঁটি করতে পারেন। ৬। ত্বক ভাল রাখার আরেকটি অন্যতম উপায় হচ্ছে পর্যাপ্ত পানি পান করা। দৈনিক ৮-১০ গ্লাস পানি পানে ত্বক আর্দ্র আর টক্সিন ফ্রী থাকে। ৭। মাঝে মাঝে (মাসে অন্ততঃ একবার) কারো সাহায্য নিয়ে সারা শরীরে ক্যাস্টর অয়েল কিংবা অলিভ অয়েল সাথে ফ্যাট সুগার গ্রানিউলস মাখাতে পারেন। ৮। আপনি যদি ত্বকের নিবিড় পরিচর্চা চান, তাহলে মাসে অন্ততঃ একবার কোন নামকরা ক্লিনিকে গিয়ে মাইক্রোডার্মাব্রাসন পীল করিয়ে নিতে পারেন। এভাবে ৪-৬ বার করানোর পর বাসায় বসে আপনি নিজেই অন্যান্য নিয়মিত পরিচর্চার পাশাপাশি এই পদ্ধতি অনুসরন করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন, বিশেষজ্ঞ্ররা মাইক্রোডার্মাব্রাসন পীল করাকালীন ব্লীচিংটা বাদ দিতে বলেন। অতএব ব্লীচিংটা এড়িয়ে চলুন। ৯। আপনি যদি রাসায়নিক পীল লাগাতে না চান, তবে ঘরে বসে ন্যাচারাল মাস্ক লাগাতে পারেন। যদি আপনার শরীরে মানিয়ে যায় তবে চাইলে আপনি ব্লীচও করতে পারেন। বাজারে বিভিন্নধরনের ব্লীচ প্রোডাক্ট পাওয়া যায়। বেছে নিন আপনার পছন্দেরটি। উপরোক্ত মুখ ফর্সা করার টিপসগুলো নিশ্চিতভাবেই আপনার ত্বকের কমপ্লেক্সন আরো উজ্জ্বল করবে, আপনাকে করে তুলবে মোহনীয়। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মুখকে সুন্দর রাখতে আমারা কতকিছুই না করি। সঠিক যত্ন নেয়া, পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া থেকে শুরু করে রূপচর্চা করা, সবকিছু করতে আমরা রাজি। আর যদি আপনার এই সুন্দর মুখে হঠাৎ করে কোনও কালো দাগ দেখা দেয় তাহলে তা দূর করতে মাথা খারাপ হয়ে যায়৷ এই কালো ছোপ ছোপ দাগ যা অনেক ক্ষেত্রেই অস্বস্তির কারণ হয়। অবশ্য এর জন্য আছে কিছু সহজ উপায় যা মেনে চললে আপনি উপকার পাবেন। জেনে নিন তার তিনটি সহজ পদ্ধতি।১. দুই চামচ বেসন, এক চিমটে হলুদ গুঁড়ো, এক চামচ চন্দন গুঁড়ো এবং এক চামচ কমলার খোসা বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। এবার এটা মুখে, ঘাড়ে ভালো করে লাগিয়ে রেখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।২. একটি ছোট আকারের আপেল কেটে তার একটা ফালি মুখে, ঘাড়ে, গলায় মাখুন৷ দশ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন।৩. আপেল ও কমলার খোসা একসাথে বেটে তার সাথে কাঁচা দুধ, ডিমের সাদা অংশ ও কমলা রস মেশান। এবার মিশ্রণটা ত্বকে২৫ থেকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ