সাত মাস পর্যন্ত নিরাপদ, তবে খেয়াল
রাখতে হবে যাতে পেটে ধাক্কা না লাগে।
হাতের উপর চাপ রেখে মিলন করতে হবে।
পুরো নিয়মঃ
গর্ভাবস্থায় সহবাস গর্ভাবস্থায় সহবাসের নিয়মঃ
সাধারণত যে কারণে গর্ভবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়:
# গর্ভাবস্থায় সঙ্গমের সময় সঠিক পদ্ধতি জানা না থাকলে বা ধাক্কা লাগলে গর্ভপাত পওয়র সম্ভাবনা থাকে।
# গর্ভাবস্থায় সহবাসের ফলে পেটে ব্যথা ও মৃদু রক্তপাত হতেই থাকে।
# অনেক সময় অসুরক্ষিত সহবাসের ফলে গর্ভপাত না হলেও শিশু বিকলাঙ্গ জন্মাতে পারে।
গর্ভবস্থায় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখলে আবার সহবাসের ক্ষেত্রে তেমন কোন অসুবিধা হয় নাঃ
# গর্ভাবস্থায় প্রথম ছ’মাস পর্যন্ত সহবাস করা যেতে পারে।
# প্রথম ছ’মাস গর্ভপাতের ভয় থাকে না বলে, সহবাস তুলনামূলক নিরাপদ
# গর্ভাবস্থায় সহবাসের সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে পেটে ধাক্কা না লাগে।
# গর্ভাবস্থায় ছয় থেকে সাত মাসে নারীর যৌন আকাঙ্খা বেড়ে যায়। তখন যৌন মিলন না হলে নারীর মানসিক ক্ষতি হতে পারে। তাই, সহবাস ছাড়াও এই সময় যৌনতার মাধ্যমে স্ত্রীকে তৃপ্ত রাখতে হবে।
প্রেগন্যান্ট থাকাকালীন সহবাস করলে ও স্ত্রী যোনিতে বীর্য গেলে কোন সমস্যা হবে না বা বাচ্চার কোন ক্ষতি হবে না।তবে প্রেগন্যান্সি থাকাকালীন সাবধনে সহবাস করা উচিৎ, যদিও বীর্যে কোন ক্ষতি না হলেও সহবাসে পেনিসের সঞ্চালন এ বেবির ক্ষতির সম্ভাবনা থেকেই যায়। তাই প্রেগন্যান্ট হওয়ার প্রথম ৩ মাস ও ডেলিভারির হওয়ার আগের ২/১ মাস সহবাস করা যাবে না এবং মাঝের কয়েক মাস সহবাস করতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রেও সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সহবাসে তারাহুড়া বা জোর পূর্বক সহবাস করা যাবে না। সহবাস করাকালীন স্ত্রীর তলেপেটে চাপ না পায় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে । প্রেগন্যান্সিতে যেকোন সমস্যা সমাধানের জন্য দ্রুত গাইনি ডাক্তারের সহায়তা নিবেন।ধন্যবাদ।