আপনি আল্লাহর ৯৯ নাম সমূহের একটি নাম" ইয়া ওয়াক্বীলু "
এই নাম টি জপতে পারেন। দোয়া কবুল হবে ইনশা-আল্লাহ।
কিন্তু আপনি যেভাবে বলছেনযে দোয়া কবুল হতেই হবে। মানে আল্লাহর সাথে এক প্রকার চুক্তি করার মত। শুধু এই উদ্যেশ্য নিয়ে ইবাদত করলে যে আমসর দোয়াটা কবুল কারতে হবে তাই ইবাদত। তাহলে জিনিসটা কেমন উদ্যেশ্য হাছিলের জন্য তেল মারার মত দেখায় না? এই মনোভাব ত্যাগ করে আল্লাহ কে সন্তুষ্ট করার জনন্য একাগ্রচিত্তে এবাদত করুন। আর যেহেতু আল্লাহ তায়ালা তার কাছে চাইলে খুশি হোন তাই আল্লাহর কাছে নিজের সকল প্রয়োজন পেশ করুন। ইনশা-আল্লাহ আল্লাহ তায়ালা আপনার উপর খুশি হয়ে আপনার জন্য যা মঙ্গলজনক তা দিবেন আর অমঙ্গল জনক জিনিস থেকে হেফাজত করবেন।
নিয়মিত আল্লাহর ইবাদত করুন ।এবং নিচের এই দোয়াটি পাঠ করে দুই রাকাত নফল নামায আদায় করবেন ।নামাযের প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার সাথে ১০ বার কাফেরুন এবং দ্বিতীয় রাকাতে ফাতিহার সাথে ১০ সুরা ইখলাস পড়বেন ।সালাম ফিরানোর পর যে কোন দুরূদ শরীফ পাঠ করে দোয়া করবেন ।ইনাশা আল্লাহ আপনার মনের আশা পূরণ হবে । " দোয়াটিঃ- “সুবহানাল্লাহি ওয়াল-হামদু-লিল্লাহি ওয়া লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়ালা-হাওলা ওয়ালাক্কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলীয়িল আযীম, রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসনাতাও, ওয়াফিল আখেরাতে হাসনাতাও, ওয়াক্কিনা আজাবান্নার ।।
যে ছোট্ট সূরা পাঠ করলে আল্লাহ মনের বাসনা পূরণ করেন
আবু সোলায়মান দারানী বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে কোন প্রার্থনা করতে চায়, তার উচিত, প্রথম দরূদ পাঠ করা এবং দরূদ দ্বারা দোয়া শেষ করা কেননা, আল্লাহ উভয় দরূদ কবুল করেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যখন তোমরা আল্লাহর নিকট চাও তখন আমার প্রতি দরূদ পাঠ কর। আল্লাহর শান এরূপ নয় যে, কেউ তার কাছে দুইটি জিনিস চাইলে একটি পূর্ণ করবেন এবং অপরটি করবেন না।
সূরা এখলাছ তিনবার পাঠ করে আল্লাহ্’র দরবারে দোয়া করলে আল্লাহ্ নেক আশা পূর্ন করেন।
যে ব্যক্তি দৈনিক এশার নামাজ পর এই পাক নামটি ইয়া জাহিরু ১০০বার পাঠ করে তার মনের সকল নেক বাসনা পূর্ণ হয়।