অনেকে অনেক ভাবে চিকিৎসা করতে বলে। এই রোগের কি কোন একটি স্থায়ি চিকিৎসা নাই। দয়া করে কারও না জানা থাকলে উত্তর করবে না।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

চিকিৎসকদের মতে অধিকাংশ সময়েই শ্বেতী রোগ ভাল হয়ে যায়। সাধারণ ভাবে ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ রোগীর শ্বেতী চিকিৎসার মাধ্যমে ভাল হয়ে উঠে। শ্বেতীর চিকিৎসায় সেরে উঠার জন্য রোগীকে একটু বেশী সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয়। শ্বেতী চিকিৎসার জন্য যে সব অষুধ ব্যবহার করা হয় তা বাংলাদেশে পাওয়া যায় । এ ছাড়া অষুধ বা অতি বেগুণী রশ্মি প্রয়োগ করে শ্বেতীর চিকিৎসা ব্যর্থ হওয়ার পর সার্জারির আশ্রয় নেয়া যেতে পারে । দেহের ভাল অংশের ত্বক কেটে এনে বসানো হয় রোগীর শ্বেতী আক্রান্ত অংশে বসিয়ে দিলে এ রোগ থেকে মুক্ত হওয়া যায়। তবে যাদের শরীরের প্রায় ৮০ ভাগ শ্বেতী রয়েছে তদের শরীরে এক ধরনের রাসায়নিক ব্যবহারের মাধ্যমে অন্য অংশকেও শ্বেতীর মত সাদা করে দেওয়া যায়। বর্তমানে লেজার ট্রিটমেন্ট/ ত্বক বিশেষজ্ঞ রা এবং অভিজ্ঞ হোমিও কাজ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ