ইহা সেবনে কি উপকার হতে পারে দয়া করে বলুন
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Yakub Ali

Call

প্রতিদিন সকালে ইসবগুলের ভুসির উপকার

* পাকস্থলী ঠাণ্ডা বা শীতল রাখে। ঘৃতকম্বলের শরবতের সাথে ইসবগুলের ভূষি মিলিয়ে পান করুন।

* পেটব্যথায় দ্রুত উপকার পাওয়া যায়। মুখে দুই চা চামচ ইসবগুলের ভূষি নিয়ে ঠান্ডা পানি পান করুন। দ্রুত উপশম হবে।

* যাঁদের পাইলস সমস্যা আছে তাঁদের ইসবগুলের ভুসি প্রতিদিন তিন-চারবার খাওয়া উচিত।

* হজমের সমস্যা দূর করে।

* পেটে সমস্যা দেখা দিলে দু-তিন টেবিল চামচ ভুসি এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ বা পানির সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন এক থেকে দুইবার খাওয়া যেতে পারে। তবে যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা, তাঁরা দিনে তিনবারও খেতে পারেন।

* প্রতিদিন ইসবগুলের ভুসি খেলে আমাশয় ও অর্শ রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

* কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, ওজন হ্রাস ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি উপকারী।

সকালে নিমের রসের উপকারঃ

নিম পাতার রস একটু মধুর সঙ্গে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে জন্ডিস আরোগ্য হয়।

 

বহুমূত্র রোগ

প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ নিম পাতার রস সকালে খালি পেটে ৩ মাস খেলে ডায়বেটিস আরগ্য হয়। প্রতিদিন সকালে ১০টি নিম পাতা গুড়া বা চিবিয়ে সেবন করলে ডায়বেটিস ভালো হয়। নিম পাতার রস খেলে ৩০-৭০শতাংশ ইনসুলিন নেয়ার প্রবণতা কমে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসব গুলের ভূসি কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, উচ্চ কলেস্টেরল, জ্বালাময়ী পেটের রোগ, কোলন ক্যান্সার, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হাইপারকলেস্টেরোমিয়া এবং স্থূলতা ইত্যাদির প্রতিরোধ করে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

১। কোষ্ঠবদ্ধতায়ঃ

এই সমস্যা হলে ৫ থেকে ১০ গ্রাম ইসবগুল নিয়ে

এক কাপ

ঠাণ্ডা বা হালকা গরম পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে তাতে

দু-

তিন চামচ

চিনি মিশিয়ে সকালে বাসিপেটে খেলে বা রাতে

শোয়ার

আগে খেলে উপকার পাওয়া যায়। যারা ক্রনিক

কোষ্ঠবদ্ধতায় ভুগছেন, তারা সকাল ও রাতে

খেতে হবে দুই

মাস। নিয়মিত পায়খানা শুরু হলে শুধু রাতে শোয়ার

আগে খেলেই চলে। ধীরে ধীরে কমাতে

হবে। পায়খানা যখন

নিয়মিত হবে তখন সপ্তাহে দু-একদিন খেলেই

হবে।

মনেরাখবেন, বাজারের পেট পরিষ্কারক ওষুধের

চেয়ে ইসবগুল শতগুণে ভালো। কোষ্ঠবদ্ধতা

সমস্যার

চেয়ে ভালো সমাধান আর কিছু আছে বলে মনে

হয় না।

অর্শরোগেঃ

কোষ্ঠবদ্ধতা অর্শরোগের প্রধান কারণ। তাই

অর্শরোগীদের নিত্যদিনের ওষুধ এই ইসবগুল।

প্রতি রাতে পানিতে এক টিপ ইসবগুলের

ভুসি দিয়ে খেয়ে শুতে যাওয়া অভ্যাস করলে

উপকার

পাওয়া যায়।

আমাশয়েঃ

যারা আমাশয়ে ভুগছেন, তাদের জন্যও ইসবগুল

ভালো।

ইসবগুল আমাশয়ের জীবাণু ধ্বংস করতে পারবে না,

তবে বের

করে দিতে পারবে। আমাশয়ের রোগীরা

সকালে ও

রাতে একবার শরবতের সাথে খাবেন।

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ায়ঃ

যেকোনো কারণে প্রস্রাব হলুদ

হয়ে জ্বালাপোড়া হলে সকালে এক গ্লাস ও

বিকেলে এক

গ্লাস শরবতের সাথে ইসবগুলের ভুসি খেলে

প্রস্রাবের

জ্বালাপোড়া চলে যায়।

মাথাঘোরা রোগেঃ

যেকোনো কারণে মাথা ঘুরানি রোগ হলে বা হাত-

পা জ্বালাপোড়া হলে সকাল-বিকেলে এক গ্লাস

আখের

গুড়ের শরবতের সাথে ইসবগুলের ভুসি মিশিয়ে এক

সপ্তাহ

খেলে উপকার পাওয়া যায়।

ইসবগুলের মতো এমন নির্দোষ পেটপরিষ্কারক

ওষুধ

আবালবৃদ্ধবনিতা সবাই এটা খেতে পারে নির্দ্বিধায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ