স্ত্রী যদি স্বামির সংসার থেকে পালিয়ে যায়?

ভাই সে যদি একান্তই মানকে না চায় তবে তার মা বাবার সাথে কথা বলুন বিষয়টা নিয়ে।তা না হলে যদি তাদর বিয়ে হয় আর তাদে সংসারে অসান্তি লাগে তার জন্য...

আপনার মাত্র বয়স 19। এ বয়সে পালানো তো দূরের কথা বিয়ে করাই ঠিক না। পালাতে গেলে পদে পদে বিপদে পড়বেন। টাকার অভাবে দুনিয়ার নিষ্ঠুরতা টের পাবেন

বৈমাত্রেয় বা বৈপিত্রেয় বোন বা ভাই বিয়ে করা হারাম। যেমন আল্লাহতালার বাণী,   حُرِّمَتْ عَلَيْكُمْ أُمَّهَاتُكُمْ وَبَنَاتُكُمْ وَأَخَوَاتُكُمْ وَعَمَّاتُكُمْ وَخَالاَتُكُمْ وَبَنَاتُ الأَخِ وَبَنَاتُ الأُخْتِ وَأُمَّهَاتُكُمُ اللاَّتِي أَرْضَعْنَكُمْ وَأَخَوَاتُكُم مِّنَ...

আসলে ভাই যে যাকে ভালোবাসে তার সামনে আসতে সে একটু হলেও লজ্জা বোধ করে । তাই এমনটি হয়ে থাকে ।

আপনার তো বিয়ের বয়স হয়েছে তাছাড়া আপনি সরকারি চাকুরি করেন তার মানে বিয়ে করে একটি পরিবার চালানোর ক্ষমতাও আপনার আছে।কিন্তু সমস্যা হলো আপনি সংসার লাইফ ঠিক রাখতে পারবেন কিনা..... আসলে...

পালিয়ে বিয়ে করলে সাধারণত মেয়ের অভিভাবক অপহরন মামলা, নারি ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে নারি নির্যাতন মামলা,এবং ১৬ বছরের কম বয়স হলে ধর্ষণ মামলা করে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন।

মেয়ে যদি সেখানে সুখী থাকে তাহলে তো তার প্রয়োজন নেই। আর যদি সুখী না হয় তাহলে মেয়ে নিজেই আসবে।

খুব নেককার বান্দা সেই সুযোগ পেতে পারেন, আর পিতামাতার ক্ষেত্রে তাদের ব্যাক্তিগত ইচ্ছার উপরে ডিপেন্ড করবে।

সামি-স্ত্রী দুজনকেই বাংলাদেশে আসতে হবে। না হলে ডিভোর্স দেওয়া সম্ভব না। বিস্তারিত জানুনঃ এখান থেকে

ইসলামিক ধর্মের অনুশাসন এ চলা মেয়ে বিয়ে করলে সংসার সুখের হয়।আমরা আমাদের নবীর যুগগুলাতে তাকালে দেখতে পারি যে তার উম্মতরা তখন ইসলামী মেয়ে যারা বিয়ে করত তারাই সুখে ছিল।