এ রকম কে‌ান‌ো ঔষধ আছ‌ে ? যা ‌দি‌য়ে মুখে‌র তিল ওঠান‌ো যায় ??
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
JAShakil

Call

১. প্রতিদিন টক দই ব্যবহার করুন। এটি ধুয়ে ফেলবেন না, ময়েশ্চারাইজারের মত করে লাগান এবং রেখে দিন ত্বকে। . ২. লেবুর রসে যদি আপনার এলার্জি না থাকে তবে নিয়মিত লেবুর রস লাগান। দিনে যতবার ইচ্ছা ব্যবহার করুন। দ্রুত ফল পাবেন। . ৩. মৌসুমী ফল ও সবজি দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে ব্যবহার করুন। এতে থাকতে পারে আলু, শশা, গাজর, লাউ, বাঁধাকপি, এপ্রিকট, স্ট্রবেরী, টমেটো ইত্যাদি। . ৪. দুধ দিয়ে মুখ ধুতে পারেন। . ৫. মধু সামান্য গরম করে আক্রান্ত স্থানে লাগালেও উপকার পাবেন। . ৬. পার্সলি রসের সাথে লেবুর রস, কমালার রস এবং গাজরের রস মিশিয়ে নিন সমান পরিমাণে। এটি ব্যবাহার করতে পারেন আপনার রেগুলার ক্রীম ব্যবহার করার ঠিক আগে। এতে ফ্রিকেলস দেখা যাবে না। . ৭. চিনি ও লেবুর রসের স্ক্রাব ভালো কাজে দেয়। . ৮. কাঁচা হলুদের রস ও তিলের গুঁড়া এক সাথে মিশিয়ে নিন। পানি দিয়ে পেস্টের মত তৈরি করে আক্রান্ত জায়গায় লাগান। . ৯. নিয়মিত তরমুজের রস ব্যবহারে ফ্রিকেলসের দাগ হালকা হয় অনেকটাই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তিল হওয়ার প্রাথমিক অবস্থাতে লবণ পানি লাগিয়ে রাখুন প্রতিদিন। দিনে দুই/একবার ১০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রাখবেন প্রতিদিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Masumakonda

Call

leaser ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে মুখের তিল সমসসা সমাধান করা যেতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BidhanDey

Call

বিস্তারিত নিয়ম দেখুন কিভাবে মুখের তিল দূর করবেন। টমেটো মাস্ক এক চামচ পাকা টমেটোর রসের সঙ্গে এক চামচ ভেজানো ওটস ও আধা চামচ টকদই ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি আক্রান্ত স্থানে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে হালকা মশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। টমেটোর রস পিগমেন্টেশনের বিরুদ্ধে খুব দ্রুত কাজ করে থাকে। তাই সপ্তাহে কমপক্ষে ৪ দিন নিয়মিত ব্যাবহার করলে দ্রুত পিগমেন্টেশন দূর হবে। হলুদের মাস্ক রোদে পোড়ার জন্য যে তৈরি পিগমেন্টেশন সারাতে হলুদ গুড়া অনেক উপকারী। এক টেবিল চামচ হলুদ গুড়ার সঙ্গে এক টেবিল চামচ লেবুর রস দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এবার ঘুমানোর আগে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এই প্যাকটি দিনেও ব্যাবহার করা যাবে। কিন্তু এটা লাগিয়ে কখনো রোদে মুখ শুকানো যাবে না, এতে করে স্কিন কালো হয়ে যেতে পারে। এলোভেরা জেল শুধু এলোভেরা জেল সম্পূর্ণ মুখে ৩০ মিনিট অথবা সারারাত লাগিয়ে রাখুন। এরপর সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা লাগানোর ৩০ মিনিট পর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। যেকোনো ধরনের পিগমেন্টেশনের জন্য এলোভেরা জেল খুবই উপকারী। সবচেয়ে ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য এটি প্রতদিন রাতে ব্যাবহার করতে পারেন। কমলার মাস্ক স্কিন পিগমেন্টেশন থেকে মুক্তি পেতে আরেকটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি হচ্ছে কমলার রস। এক্ষেত্রে ১ চামচ কমলার রসের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস ও আধা চামচ গোলাপ জল মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রাখুন। ফ্রেশ কমলার রশ না পাওয়া গেলে কমলার শুকনো খোসা গুড়া করেও এই প্যাকটি তৈরি করা যায়। এটা সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার করলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আঁচিল দূর করার উপায়ঃ 

দুই ভাবে দূর করা যায়।

  • সার্জিক্যাল উপায়

  •  প্রাকিতিক উপায়

সার্জিক্যাল উপায় :

চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে আঁচিল দূর করা হয়। এটাই সবচেয়ে নিরাপদ উপায়।

প্রাকিতিক উপায়ঃ

১/অ্যাপল সিডার ভিনেগার :

বাড়িতে বসে আঁচিল দূর করতে পারেন। এক টুকরো তুলায় অ্যাপল সিডার ভিনেগার নিয়ে আঁচিলের উপর রেখে ব্যান্ডেজ করে রাখুন। এভাবে প্রায় ১ ঘণ্টার মতো রাখতে হবে। প্রতিদিন ব্যবহার করুন যতদিন না আঁচিল দূর হয়।

২/৫% আয়োডিন :

সকালে এবং রাতে এক ফোটা করে লাগিয়ে ব্যান্ডেজ করে রাখুন। ১ সপ্তাহের মধ্যেই আঁচিল উঠে আসবে।

৩/রসুন :

আধা কোয়া রসুন আঁচিলের উপর রেখে সারারাত ব্যান্ডেজ করে রাখুন। কিছুদিন পর আঁচিল রিমুভ হবে।

৪/কলার খোসা :

কলার খোসার ভেতরের অংশ আঁচিলের উপর রাখুন। নিয়মিত ব্যবহারে আঁচিল শুকিয়ে পড়ে যাবে।

৫/বেকিং সোডা আর ক্যাস্টর অয়েল :

এক চিমটি বেকিং সোডার সাথে কয়েক ফোটা ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে আঁচিলের উপর সারারাত রাখুন। কিছুদিন ব্যবহারে আঁচিল দূর হবে।

৬/স্ট্রবেরি :

আঁচিলের উপর স্ট্রবেরি কেটে লাগিয়ে রাখুন। কিছুদিন ব্যবহারে আঁচিল মিলিয়ে যাবে।

৭/আঙ্গুরের রস :

কিছু আঙ্গুর নিয়ে রস করে আঁচিলের উপর লাগান প্রতিদিন, কয়েকবার করে। এটা কিছুটা সময়সাপেক্ষ। কিন্তু নিয়মিত ব্যবহারে আঁচিল থেকে মুক্তি পাবেন।

কিছু টিপস এবং সতর্কতা :

১/যেকোন একটি উপায় মেনে এক সপ্তাহ দেখুন। যদি এর মধ্যে অপসৃত না হয়, তবে অন্য পদ্ধতি অবলম্বন করুন। কেননা ব্যক্তিভেদে পদ্ধতি পার্থক্যের সৃষ্টি করে। আপনার সাথে মানিয়ে যায়, এমন পদ্ধতি বাছাই করে নিন।

২/একটু সময় লাগলেও ধৈর্য্ ধরে চর্চা করুন।

৩/পটাশিয়াম খুব ভালো কাজ করে। উপরের পদ্ধতি গুলোর অধিকাংশই পটাশিয়াম সমৃদ্ধ।

৪/আঁচিল কখনই খোঁচাখুঁচি করবেন না। এতে রক্তপাত হবে এবং পুনরায় ওই স্থানে আঁচিল হবে।

৫/সার্জিক্যালভাবে করতে গেলে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানেই করুন।

আঁচিল সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে, যদি রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে ঘরে বসেই করতে পারেন আবার চিকিৎসকের পরামর্শ-ও নিতে পারেন। চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই এক্ষেত্রে ভালো। যদি ক্যান্সারের লক্ষণ বলে মনে করেন, তবে চিকিৎসকের সাহায্য গ্রহণ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ