শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আমার দেখা কিছু ট্যাবের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা এখানে দেয়া হল, ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, কোর্টেক্স ১.৫ গিগাহার্জ প্রসেসর, ৫১২ রাম, ৪ গিবি মেমোরি, ০.৩ মেগাপিক্সেল প্রাইমারী ক্যামেরা বিশিষ্ট বেসিক ট্যাব বিভিন্ন মার্কেটে সর্বনিন্ম পাবেন ৬,০০০ টাকায়। ইম্পোটারদের কাছ থেকে কিনলে ওয়ারেন্টি পেতে পারেন সর্বোচ্চ ১ বছর। ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১.৬ গিগাহার্জ প্রসেসর, ৫১২ রাম, ৮ গিবি মেমোরি, ০.৩ মেগাপিক্সেল প্রাইমারী ক্যামেরা, জি-সেন্সর বিশিষ্ট ট্যাব গুলো বিভিন্ন মার্কেটে সর্বনিন্ম পাবেন ৭,০০০ টাকায়। ইম্পোটারদের কাছ থেকে কিনলে ওয়ারেন্টি পেতে পারেন সর্বোচ্চ ৬ মাস থেকে ১ বছর। এন্ডোয়েড জেলিবিন সংযোজিত ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১.৬ গিগাহার্জ ডুয়াল কোর প্রসেসর, ১ জিবি রাম, ৮ জিবি রম, ওয়াই ফাই, HDMI ইত্যাদি বিভিন্ন ফিচার সহ ট্যাব পাওয়া যাবে সর্বনিন্ম ৮,৫০০ টাকায়। ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন ,১.২ গিগাহার্জ প্রসেসর, সিম কার্ড সাপোর্টেড, ৫১২ রাম, ৪ জিবি রম, ডুয়েল ক্যামেরা, ওয়াই-ফাই, জি সেন্সর সহ ট্যাব পাওয়া যাবে ৯,০০০ - ১০,০০০ টাকার ভিতরে। ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন ,১.২ গিগাহার্জ প্রসেসর, সিম কার্ড সাপোর্টেড, ১ জিবি রাম, ৪ জিবি রম, ডুয়েল ক্যামেরা, ওয়াই-ফাই, জি সেন্সর সহ ট্যাব পাওয়া যাবে ১২,০০০ - ১৩,০০০ টাকার ভিতরে। যারা কিনা একটু হাই কনফিগারেশন এর মধ্যে ট্যাব নিতে চান, তারা ১০ ইঞ্চি স্ক্রিন,সিম কার্ড সাপোর্টেড, কোয়াড কোর প্রসেসর, ২ জিবি রাম, ১৬ জিবি রম, ওয়াইফাই, জিসেন্সর সহ সব সুবিধাই পাওয়া যাবে এতে। সর্বনিন্ম পেতে পারেন ১৯,০০০-২০,০০০ টাকায়। তো ... আজই ঠিক করে নিন কোন ট্যাবটি কিনছেন। মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার থেকে তুলনা মূলক ভাবে কম দামে এই কনফিগারেশনের ট্যাব গুলো কিনতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

একটি ট্যাবলেট কম্পিউটার (সাধারণভাবে ট্যাবলেট নামে পরিচিত), হল এক ধরণের মোবাইল কম্পিউটার । প্রচলিত কম্পিউটার মাউসের পরিবর্তে এই যন্ত্রে থাকে স্পর্শকাতর পর্দা, যা হাতের আঙুলের স্পর্শ বা অন্যান্য অঙ্গভঙ্গী বুঝতে সক্ষম। টাইপিং এর জন্য এই যন্ত্রে ব্যবহৃত হয় পর্দায় প্রদর্শিত ভার্চুয়াল কিবোর্ড। ট্যাবলেট কম্পিউটার স্মার্টফোন এবং পার্সোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের চেয়ে আকারে কিছুটা বড় হয়। এটি আড়াআড়িভাবে ৭ ইঞ্চি বা তার চেয়েও আকারে বড় হয়। যদিও এটি সাধারণভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ, তবুও এটিকে ভৌত কিবোর্ড বা অন্যান্য যন্ত্রের সাথে যুক্ত করা যায়। অপসৃতপূর্ণ কিবোর্ড যুক্ত কিছু হাইব্রিড কম্পিউটার ১৯৯০ এর মাঝামাঝি সময় থেকে বিক্রয় শুরু হয়। পরিবর্তনীয় স্পর্শকাতর পর্দা যুক্ত নোটবুক কম্পিউটারে একীভূতকৃত কিবোর্ড থাকে যা সুইভেল বা স্লাইড সংযোগের মাধ্যমে লুকানো যায়। বুকলেট ট্যাবলেটে দ্বৈত স্পর্শ পর্দা থাকে এবং এটিকে নোটবুক হিসেবেও ব্যবহার করা যায় এবং এর একটি পর্দায় ভার্চুয়াল কিবোর্ড প্রদর্শিত হয়। এর ধারণা করা হয় বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এবং শতাব্দীর শেষ দুই দশকে এর উন্নয়ন করা হয়। ২০১০ সালে এসে এই যন্ত্র জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ