শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে শরীরের প্রবেশ করতে পারে কোন পদার্থ?

ট্রিফয়েল চিহ্নিত রাসায়নিক পদার্থ মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পার।

প্রাকৃতিক অক্রিয় প্রতিরক্ষা স্তরের মাধ্যমে কলোস্ট্রাম (শালদুধ) মায়ের দেহ হতে শিশুর দেহে প্রবেশ করে।

মানব শরীরের বিষাক্ত ধাতু নিষ্কাশিত হয় কিডনীর দ্বারা

কম্পিউটারে কোনো ধরনের কাজ করতে হলে প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে করতে হয়।

শ্বাস প্রশ্বাস দ্বন্দ্ব সমাস।

জীবের শরীরের বেশির ভাগই পানি। শরীরের বিষাক্ত পদার্থ এ পানিতে দ্রবীভূত হয়ে প্রস্রাব ও ঘামের সাহায্যে শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

শ্বাসতন্ত্রের ক্ষতি সাধন করতে পারে বেনজিন, টলুইন, জাইলন।

একজনকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে ইউরেনিয়াম ও রেডিয়াম।

আইরিশের সংকোচন প্রসারণের ফলে আলোকরশ্মি রেটিনায় প্রবেশ করতে পারে।

Coliform এক ধরনের দন্ডাকৃতি গ্রাম নেগেটিভ (দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে ২ ও ০.৫ মাইক্রোমিটার) ব্যাকটেরিয়া। এরা উষ্ণ রক্তের প্রানীদেহের অন্ত্রে বসবাস করে; খাদ্যদ্রব্য এবং মাটিতেও এদের উপস্থিতি রয়েছে ।প্রানীদেহে বিদ্যমান...