প্রকৃতপক্ষে প্রযুক্তি হচ্ছে বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলোর ব্যাবহারিক প্রয়োগ। জ্ঞান-বিজ্ঞানের এই যুগে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য, অথবা দক্ষ ব্যাবস্থাপনার জন্য তথ্য আহরন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরন ও তথ্য বিতরনের গুরুত্ব অনেক। আর এই তথ্য আহরন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরন, তথ্য বিতরনের ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সামগ্রিক কার্যাবলী পরিচালনার বিজ্ঞানসম্মত প্রক্রিয়াকেই এক কথায় "তথ্য প্রযুক্তি" বলা হয়। তথ্য প্রযুক্তির সাথে বর্তমানে যোগাযোগ ব্যাবস্থার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে- বলা যায়, এরা একে অন্যের পরিপূরক। তথ্য ও যোগাযোগ -এই দুটি ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির ব্যাবহারের ফলে খুব দ্রুত ও সহজে তথ্য আদান-প্রদান করা সম্ভব। তাই এখন তথ্য প্রযুক্তিকেই "তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি" বলে।।
প্রকৃতপক্ষে প্রযুক্তি হচ্ছে বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলোর ব্যাবহারিক প্রয়োগ। জ্ঞান-বিজ্ঞানের এই যুগে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য, অথবা দক্ষ ব্যাবস্থাপনার জন্য তথ্য আহরন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরন ও তথ্য বিতরনের গুরুত্ব অনেক। আর এই তথ্য আহরন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরন, তথ্য বিতরনের ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সামগ্রিক কার্যাবলী পরিচালনার বিজ্ঞানসম্মত প্রক্রিয়াকেই এক কথায় "তথ্য প্রযুক্তি" বলা হয়। তথ্য প্রযুক্তির সাথে বর্তমানে যোগাযোগ ব্যাবস্থার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে- বলা যায়, এরা একে অন্যের পরিপূরক। তথ্য ও যোগাযোগ -এই দুটি ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির ব্যাবহারের ফলে খুব দ্রুত ও সহজে তথ্য আদান-প্রদান করা সম্ভব। তাই এখন তথ্য প্রযুক্তিকেই "তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি" বলে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটি (ইংরেজি: Information and communications technology (ICT)) সাধারণভাবে তথ্য প্রযুক্তির সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রকৃতপক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এক ধরনের একীভূত যোগাযোগব্যবস্থা এবং টেলিযোগাযোগ, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও তৎসম্পর্কিত এন্টারপ্রাইজ সফটওয়্যার, মিডলওয়্যার তথ্য সংরক্ষণ, অডিও-ভিডিও সিস্টেম ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত এমন এক ধরনের ব্যবস্থা যার মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী খুব সহজে তথ্য গ্রহণ, সংরক্ষণ, সঞ্চালন ও বিশ্লেষণ করতে পারেন। প্রযুক্তিতে আইসিটি শব্দটির ব্যবহার শুরু করে একাডেমিক গবেষকরা ১৯৮০ সালের দিকে।কিন্তু শব্দটি জনপ্রিয়তা লাভ করে ১৯৯৭ সাল থেকে। স্টিভেনসন ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্য সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই শব্দটি উল্লেখ করেন, যা পরবর্তীতে ২০০০ সালে যুক্তরাজ্যের নতুন জাতীয় পাঠ্যপুস্তকে সংযোজন করা হয়।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কাকে বলে এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে, তথ্যকে প্রযুক্তির মাধ্যেমে আদান-প্রদান করার যে মাধ্যেম সেটি হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি।
একটু বিস্তারিত বলার চেষ্টা করছি।
আপনি এইযে উত্তরটি দেখছে এটি কিন্তু এক ধরণের তথ্য। আপনি কিন্তু মোবাইল অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করার মাধ্যমে তথ্য গুলো জানতে পারছেন।
আর এই প্রসেস হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি।
আরও ভালোভাবে বলতে, আমরা আমাদের তথ্যকে প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে আদান প্রদান করে থাকলে তাকে তথ্য প্রযুক্তি বলে।
তথ্য প্রযুক্তি শুধু এটুকুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। আপনি যদি তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে আরও বেশী বিস্তারিতভাবে জানতে চান তাহলে একটি ব্লগ পড়তে হবে। আপনি সেখানে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে শুরু করে সব কিছু একদম সহজ এবং সাবলীল ভাষায় জানতে পারবে।
মনে রাখবেন কোন কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে একটু বেশী পড়তে হয়। ব্লগটি পড়তে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন