Call

https://www.bissoy.com/785234/ নিজেই দেখুন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

জ্বি, রোজা ভঙ্গ হবে। শাইখ ইবনে উছাইমীন বলেন: “যদি রোজাদার ব্যক্তি হস্তমৈথুন করে এবং বীর্যপাত হয় তাহলে তার রোজা ভেঙ্গে যাবে। যেদিন হস্তমৈথুন করেছে তাকে সেদিনের রোজা কাযা করতে হবে। তবে তাকে কাফফারা দিতে হবে না। কারণ কাফফারা শুধু সহবাসের মাধ্যমে রোজা ভঙ্গ করলে সেক্ষেত্রে ফরজ হয়।তাকে তার কৃতপাপের জন্য তওবা করতে হবে।”  [ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম, পৃষ্ঠা-৪৭৮] উপরোক্ত হুকুম প্রযোজ্য হবে যদি হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্যপাত হয়। আর যদি বীর্যপাত না হয় তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রোজা থাকা অবস্থায় লিঙ্গ উত্তেজিত করে বিছানার উপর লিঙ্গ ঘঁসে বীর্যপাত হলে রোজা ভেঙ্গে যায়। তবে কামরস বের হলে রোজা ভেঙ্গে যায় না। রোজা নষ্টকারী কর্মাবলীর মধ্যে জাগ্রত অবস্থায় সকাম যৌন-স্বাদ অনুভূতির সাথে বীর্যপাত অন্যতম। চাই সে বীর্যপাত নিজ অথবা স্ত্রীর হস্তমৈথুন দ্বারা হোক অথবা কোলাকুলি দ্বারা, নচেৎ চুম্বন অথবা প্রচাপন দ্বারা বা লিঙ্গ উত্তেজিত করে বিছানার উপর ঘঁসে হোক। কারণ, উক্ত প্রকার সকল কর্মই হলো এক এক শ্রেণীর যৌনাচার। মহান আল্লাহ হাদীসে কুদসীতে বলেন, সে আমার (সন্তুষ্টি লাভের) আশায় নিজের প্রয়োজনীয় পানাহার ও যৌনাচার পরিহার করে। আর যে ব্যক্তি যে কোন প্রকারে নিজ যৌন অনুভূতিকে উত্তেজিত করে তৃপ্তির সাথে বীর্যপাত করে, সে আসলেই নিজের যৌন-কামনা চরিতার্থ করে থাকে এবং তার রোজাতে সেই কর্ম বর্জন করে না, যা আল্লাহর উক্ত বাণীতে পানাহারের অনুরূপ। তাই রোজাদারের জেনে রাখা উচিৎ যে, হস্ত অথবা অন্য কিছু দ্বারা বীর্যপাত ঘটানো হারাম এবং রোজা নষ্টকারী কর্মাবলীর মধ্যে অন্যতম। (রেফারেন্সঃ বুখারী ১৮৯৪, মুসলিম ১১৫১ আশ-শারহুল মুমতে ৬/৩৮৭)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ