আসলে ফেসবুক এমন একটা জিনিস যা আমাদের শরীরকে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন-খাওয়ার সময় ফেসবুক, বসার সময় ফেসবুক, পড়ার সময় ফেসবুক এটা থেকে যে ভাবে রক্ষা পাবেন ফেসবুক আসক্তির ক্ষত্রে নোটিফিকেশন সাউন্ড,রিংটোন, চোখের সামনে মোবাইল পরা এসব উদ্দীপনা হিসেবে কাজ করে। তাই সাউন্ড বন্ধ করে রাখতে পারেন বা নেট বন্ধ করে রাখলে ভালো হয়। ৩ ঘন্টা আমাদের ব্রেনের ইচ্ছাশক্তি,কর্মক্ষমতা এবং দেহের শক্তি সবচেয়ে বেশি পরিমানে থাকে।এসময়টাকেই সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে হবে।আর এজন্য আপনি এসময়টাকে আপনার মোবাইলকে টা টা বলতে হবে।সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ৩ ঘন্টা আর দুপুরে স্কুল কলেজ থেকে আসার পরে হালকা রেস্ট বা ঘুমের পরে ৩ ঘন্টা,মোট ৬ ঘন্টা আমাদের দৈনন্দিন সবচেয়ে দরকারী কাজগুলো করতে হবে। স্কুল থেকে এসে ফেসবুকে প্রবেশ করবেন না। মোবাইল বাড়িতে রাখবেন। যে যতো লক্ষ্যহীন সে ততো বেশি আসক্ত।অামাদের যখন কিছু করার থাকে না তখনই আমরা টাইম পাসের জন্য মোবাইল নেই।এর থেকে বাচঁতে আপনাকে আপনার পছন্দের কাজ খুজেঁ বের করতে হবে।যখন আপনি আপনার ভালোলাগার কাজ করবেন,তখন মোবাইল সামনে থাকলেও অভ্যাস চক্রে উদ্দীপক হবে না।কারন,তখন আপনার ধ্যান জ্ঞান সবকিছুই ঐ কাজটাতে মগ্ন থাকবে।ফলে মোবাইল আসক্তির জন্য কোনো জায়গা থাকবে না।