১.দাউদ ইব্‌নে সালিহ ইব্‌নু দীনার আত-তাম্মার (রহঃ) থেকে তাঁর মায়ের সূত্রে একদা তাঁর আযাদকারী মুনিব তাকে ‘হারিসাহ্‌ (এক ধরনের খাদ্য) সহ ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর নিকট পাঠালেন। তিনি গিয়ে দেখলেন, ‘আয়িশাহ (রাঃ) সালাত আদায় করছেন। তিনি আমাকে ইশারা বললেন রেখে দাও। এমন সময় একটি বিড়াল এসে তা হতে কিছু খেয়ে ফেলল। ‘আয়িশাহ (রাঃ) সালাত শেষে বিড়াল যেখান থেকে খেয়েছিল, সেখান থেকেই খেলেন। আর বললেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ বিড়াল অপবিত্র (প্রাণী) নয়, বিড়াল তো সর্বদা তোমাদের আশেপাশেই আনাগোনা করে থাকে। আর আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)–কে বিড়ালের উচ্ছিষ্ট পানি দ্বারা উযু করতে দেখেছি। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৬ ২.নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, কুকুর কোন পাত্রে মুখ দিলে তা সাতবার ধুতে হবে, প্রথম অথবা শেষবার মাটি দ্বারা ঘষতে হবে। বিড়াল যদি তাতে মুখ দেয় তবে একবার ধোয়াই যথেষ্ট।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কারণ কুকুর অনেক নোংরা জিনিস খায় কিন্তু বিড়াল তেমন কোনো নোংরা জিনিস খায় না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এর সহজ উত্তর হল শরীয়ত যাকে হারাম করার করেছে আর যাকে হালাল করার করেছে,এটা শরয়ী ব্যাপার।এর পরেও জানতে চাওয়া যদি অন্তরে বক্রতা না থাকে তাহলে তাতে সমস্যা নেই। হাদিসের মধ্যেই এই পার্থক্যের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে।বলা হয়েছে বিড়াল তোমাদের আশেপাশে ঘুরঘুর করে,আর যে আশেপাশে ঘুরঘুর করে তার লালা থেকে জিনিসপত্র নিরাপদে রাখা অত্যন্ত কষ্টকর।আর শরীয়ত অত্যন্ত কষ্টকর কোন বিষয়ে হুকুম প্রদান করেনা।তাই বিড়ালের ক্ষেত্রে হুকুম ভিন্নভাবে দেয়া হয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ