মেয়েদের ডিম্বপাত বলতে কি মাসিক বোঝায়?

আসলে মেয়েদের প্রতিমাসেই ডিম্বশয়ে একটি করে ডিম্ব তৈরি হয়। আর এই ডিম্বটি নিষিক্ত হওয়ার জন্য ফিলুপিউন টিউব দিয়ে জরায়ুতে এসে ১২-২৪ ঘন্টা কারো ক্ষেত্রে ৩৩-৩৬ ঘন্টা অপেক্ষা করে এর মাঝে...

স্বাভাবিক ক্ষেত্রে মেয়েদের মাসিক ৩ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হয়। আর প্রতি ২৮দিন পর পর মাসিক হয়।

Deri na kore khub tara tari ১ta doctor er kace bow k niye jan

আপনি আগে ডাক্তার এর পরামর্শ নিন। অনেক কারণ আছে মেন্স না হওয়ার। যে কারনে ডাক্তার দেখানো টাই উত্তম হবে। বিঃদ্রঃ ডাক্তার না দেখিয়ে কোন ওষধ সেবন করবেন না।

প্রেগন্যান্সি সম্ভাবনা কম তবে মিন্স মিসিং এর ২০ দিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করবেন। তাহলে বুঝতে পারবেন। যে ওনি প্রেগন্যান্ট কিনা।

আপনার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট নয়। আপনি যে 22/11/18  তারিখে সহবাসের পর ইমার্জেন্সি   ইমকন-১ পিল খাওয়াইছেন  এবং সেই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাবে জন্য 28/11/18  তারিখে রক্তক্ষরণ  হয়েছে। আর ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কারণে...

বিভিন্ন কারণে মাসিক পিছিয়ে যেতে পারে, জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেলে বা অন্যান্য ঔষধ খেলে, রক্তশুন্যতা, শারীরিক দুর্বলতা, যোনি সংক্রান্ত ইনফেকশন,   ওজন তুলনামূলক কম হলে, আয়রন ও ভিটামিনের অভাবের কারণেও মাসিক পিছিয়ে...

যেহেতু সহবাস করেন নি তাহলে অপেক্ষা করুন মাসিক হবে। শারীরিক দুর্বলতা, রক্তশল্পতা, ভিটামিন ও আয়রনের অভাবের কারনেও মাসিক পিছিয়ে যেতে পারে আপনি আগামী ৩০ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এর পর...

পূর্বে যদি মিলনে অনাকাঙ্খিত ভাবে বীর্য প্রবেশ করে থাকে তাহলে প্রেগন্যান্টের সম্ভাবনা থাকে|এ কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে| আর এটা না হলে অন্যান্য কারণেও মাসিক পিছিয়ে যেতে পারে|তাই আরো কয়েকদিন...

মাসিকের নির্ধারিত তারিখ থেকে কয়েকদিন অপেক্ষা করে দেখবেন|যদি এরপরেও মাসিক না হয় তাহলে পূনরায় ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন|কিন্তু অবশ্যই রেজিস্টার্ড ডাক্তার দেখাবেন|