এর জন্য শাস্তি কি হবে সেটা ত আপনার হত্যার উপর নির্ভর করবে।
আচ্ছা একটু চিন্তা করুন নবি করিম (স) কি বলে গিয়েছলেন?
তিনি বলেছিলেন যে যদি কেউ চুরি করে তাহলে তাকে সেই চুরির অপরাধে তাকে তাত এক হাত কেটে দেওয়া হোক।
এবং যদি জিনা করে বা কারো উপর বেশি জুলোম করর তাহলে তাকে মেরে ফেলা হোক।
আরো কথা হচ্ছে এই যে,, গতকাল একজন এই বিষয় এই একটা প্রশ্ন করেছিলেন।
সেখানে তিনি বলেছিলেন যে তাদের এলাকার একজন ব্যাক্তি কালো জাদু করে মানুষ কে ভয় সহ নানান সমস্যা করেছেন।
আর শেখানেও ঠিক এই উত্তর টি দেওয়া হয়েছিলো যে সেই কালো জাদু দেখানোর ব্যাক্তি কে মেরে ফেলা জাবে কেনো না এই টা ইসলাম সম্মতি দেয়।
তাই আপনি আগে চিন্তা করুন যে কেনো আপনাকে হত্যা করা হবে যদি সেটা ইসলাম হ্যা বলে তাহলে আপনাকে জাহান্নামে যেতে হবে।
আপনাকে কি কারনে হত্যা করা হবে তা প্রশ্নে বিস্তারিত বলা হয়নি বিধায় সঠিক উত্তর থেকে বঞ্চিত হতে পারেন। যেনে রাখা ভাল যে, কোন ব্যক্তি আল্লাহ তাআলার রাস্তায় যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে যদি মৃত্যু হয় তাহলে সে শহীদ। আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি তার সম্পদ রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়, সে শহীদ। (বুখারী ২৪৮০) তবে যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ ছিনিয়ে নেয়ার ইচ্ছে করে তার রক্ত বিপদে পতিত তার প্রমাণ, এতে যদি সে নিহত হয় তবে সে জাহান্নামে যাবে। আর যে তার সম্পদ বাঁচাতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করে সে শহীদ। আবূ বাকরাহ নুফাই ইবনু হারেস সাক্বাফী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন দুজন মুসলিম তরবারি নিয়ে আপোসে লড়াই করে, তখন হত্যাকারী ও নিহত দুজনই জাহান্নামে যাবে। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! হত্যাকারীর জাহান্নামে যাওয়া তো স্পষ্ট, কিন্তু নিহত ব্যক্তির ব্যাপার কী? তিনি বললেন, সেও তার সঙ্গীকে হত্যা করার জন্য লালায়িত ছিল। (রিয়াযুস স্বা-লিহীন, হাদিস নম্বরঃ ১০, সহীহুল বুখারী ৩১)