আমার উচ্চতা ৫ফুট ৮ইন্ঞি কিন্তু ওজন মাত্র ৫২কেজি। এখন কি উপায়ে আমি আরো ১৫/২০ কেজি ওজন বাড়াতে পারব?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ভালো পুষ্টিকর খাবার খান সময়মতো খাবার খান।নিয়ম মাফিক ঘুমান।রাত জাগা ত্যাগ করুন ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সময় মাফিক ভাল খাবার। সময়মত ঘুম,  রাত না জেগে থাকা। টেনশন না করা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং মিষ্টির চেয়ে বেশি ঝাল জাতীয় খাবার খেতে হবে।এতে রুচি বাড়বে।এছাড়াও অধিক পরিশ্রম থেকে বিরত থাকতৈ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনার উচ্চতা এবং ওজন অনুযায়ী আপনার বিএমআই রেট অনেক কম। আপনাকে আরও ৬ কেজি ওজন বাড়াতে হবে। এজন্য আপনাকে যা করতে হবেঃ প্রথমে আপনার কোন বদ অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে। ধর্মীয় রীতি-নীতি মেনে চলতে হবে। আপনাকে প্রতিদিন স্বাভাবিক খাওয়ার থেকে বেশি খেতে হবে। সুষম খাদ্য খেতে হবে। বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাদ্য, যেমনঃ দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, ছানা, দধি, মাখন, ঘি, মিস্টি, পায়েস ইত্যাদি। বেশি করে পানি খেতে হবে। সময়মতো প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। প্রতিদিন শরীরচর্চা বা ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে, যেমনঃ হাঁটা-চলা, দৌড়, ঝাঁপ, নিক্ষেপ, জগিং, পুশ আপ, ফুটবল, ক্রিকেট ইত্যাদি।,

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রাতে ঘূমাবার পূবে অল্প সেদ্ধ ডিম ও এক গ্লাস দুধ খাবেন। রাত জাগা থেকে বিরত থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ওজন বাড়ানোর প্রয়োজন হলে এই ছয় পরামর্শ মেনে চলার চেষ্টা করতে পারেন।-

পুষ্টিকর খাবারদাবার

ওজন বাড়াতে হলে খেতে হবে। যা খুশি তা-ই খেলে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি। ভারসাম্যপূর্ণ পুষ্টিকর খাবার। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের যথাযথ সমন্বয় থাকতে হবে খাবারে। মাংসপেশি গঠন আর ওজন বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিনের চাহিদা মেটানো গুরুত্বপূর্ণ। নানা ধরনের বাদাম, দুধ ও দুধজাত খাবার শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগাবে।

পানীয়ের পরিমাণ

ওজন বাড়াতে হলে আগে ক্ষুধা বাড়াতে হবে। ক্ষুধা বাড়ানোর জন্য হজমে সহায়ক পানীয় পান করুন। সারা দিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি খান। তবে, খেতে বসার ঠিক আগে পানি খাবেন না বা খাওয়ার মাঝখানেও পানি খাবেন না। এতে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যায়।

হাবিজাবি কম খান

সকাল-দুপর-রাতের ভারী খাবারের মাঝে বারবার এটা-সেটা খাবেন না। কেউ কেউ বলেন দিনে তিন থেকে পাঁচ বেলা ভারী খাবার খাওয়াটাই ভালো। বেছে বেছে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরাতে হবে। হালকা-পাতলা শরীরে বারবার হাবিজাবি ভাজাপোড়া বা ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার খেয়ে ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।

শর্করায় সতর্কতা

আপনার হালকা-পাতলা শরীর দেখে কাছের মানুষেরা হয়তো কেক-পেস্ট্রিসহ নানা অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার খেতে উৎসাহিত করবেন। কিন্তু অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবারের বিষয়ে সাবধান। ভিসেরাল ফ্যাট বা স্কিনি ফ্যাটের খপ্পরে পড়ে যেতে পারেন আপনি। এটা এমন চর্বিযুক্ত উপাদান যা হঠাৎ মেদ বাড়িয়ে না দিলেও দেহের ভেতরে নানা গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যঙ্গে বাসা বাঁধতে পারে। তাই শর্করা খেতে হবে বেছে বেছে।

শরীরচর্চা শুরু করুন

সুস্বাস্থ্যের জন্য শরীরচর্চার কোনো বিকল্প নেই। আপনি যত হালকা-পাতলাই হন না কেন ব্যায়ামে আপনিও দারুণ উপকৃত হবেন। রাতে ঠিকঠাক ঘুমিয়ে পড়া আর সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার মতো অভ্যাসের কোনো বিকল্প নেই। তেমনি শরীরচর্চাটাও জরুরি। নিয়মিত ব্যায়াম করলে আপনার ক্ষুধা বাড়বে। ফলে সাধারণ ক্ষুধা মন্দা কাটিয়ে উঠে আপনি খেতে পারবেন। নিয়মিত শরীরচর্চায় আপনার পেশি সুগঠিত হবে এবং শারীরিক শক্তি বাড়বে। যোগব্যায়ামের অনেক আসন চর্চা করেও আপনি উপকৃত হতে পারেন।

ছেড়ে দিন ধূমপান

যত বেশি ধূমপান করবেন আপনার ক্ষুধা না লাগার সমস্যা তত বাড়তেই থাকবে। অবশ্য জগতে অতিরিক্ত ওজনের মোটাসোটা ধূমপায়ীও প্রচুর আছেন এবং হাড় জিরজিরে রোগা-পটকা ধূমপায়ীও প্রচুর আছেন। কিন্তু কথাটা হলো ধূমপান কারও স্বাস্থ্যের জন্যই ভালো না। আর ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার পর সবারই প্রথম যে উপকার হয় তা হলো ক্ষুধা বাড়তে থাকা।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ