শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
number_2

Call

ধীর-স্থির মস্তিষ্কে চিন্তা করতে না পারলে সেই মুহূর্তে নামাজ পড়া জায়েজ হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ।অপবিত্র হয়ে নামাজ আদায় করা যায় না তাই নামাজের আগে ওযু করতে হয়।গাযা খাওয়া ইসলামে হারাম আর গাযা খেলে মানুষ অপবিত্র হয়।গাযা খাওয়ার সাথে সাথে নামাজ আদায় করলে নামাজ হবে না বরং অনেক গুণাহ হবে।শুধু গাযা নয় নামাজ পড়ার সময় সকল প্রকার পানাহার ও জৈবিক চাহিদা থেকে বিরত থাকতে হবে।একনিষ্ট ভাবে মনুযোগ সহকার নামাজ আদায় করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

না ভাই গাজাঁ খাওয়ার সাথে সাথে নামাঝ কবুল হয় না।কারন আল্লাহ তায়ালা গাজাঁকে হারাম ঘোষনা করেছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আল্লাহ তা'আলা কোরআনে ঘোষণা করেন," তোমরা নামাজের ধারে কাছেও যেওনা যদি তোমরা পাগল, অবস্থায় ও অচেতন থাক। "(রেফারেন্স ইয়াদ নাই) তাই বলতে পারি গাঁজা খাওয়ার সাথে সাথে কি নামাজ হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নামাজের জন্য পবিত্রতা অর্জন করা শর্ত। এ ছাড়া নামাজ হয় না। অর্থাৎ ওযু করে নামাজ আদায় করতে হয়। আর ওযু ভঙ্গের অন্যতম একটি কারণ হলো মাতাল ও অচেতন হওয়া। সুতরাং এখন দেখতে হবে, গাজা সেবনের পর তার মানসিক অবস্থা কি ? যদি সে মাতাল কিংবা অচেতন হয়ে যায় তাহলে তো তার ওযুই নষ্ট হয়ে যাবে। এ অবস্থায় নামাজ আদায় করলে নামাজ আদায় হবে না। পক্ষান্তরে যদি গাজা সেবনের পর সে অচেতন বা মাতাল না হয় অর্থাৎ তার মানসিক ভারসাময ঠিক থাকে তাহলে ওযু করে নামাজ পড়লে নামায আদায় হবে। পবিত্র কুরআনে এসেছে, তোমরা মদমত্ত ও নেশাগ্রস্থ অবস্থায় নামাজের নিকটবর্তী হয়ো না। তবে যদি তোমরা কি বলছো তা বুঝো তখন নামাজের নিকটবর্তী হতে পারো। সূরা নিসা ৪৩। উল্লেখ্য গাজা সেবন পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এবং ধর্মীয় দৃষ্টিতে মারাত্মক পর্যায়ের একটি গর্হিত কাজ এবং কবিরা গুনাহ। এতে জীবন যৌবন ও আমল আখলাক সব নষ্ট হয়ে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ