হ্যা আপনি এটা আপনার দাড়ি গজানোর জন্য ব্যবহার করতে পারবেন । আসুন দেখে নেই এটা কে কে ব্যাবহার করতে পারবে।
-
যাদের বয়স ১৭ থেকে ৪৫ বছর।
-
-
যাদের বড় কোন অসুখ নেই।
-
সম্প্রতি যাদের বড় কোন রোগের চিকিৎসা করা হয়নি।
-
যাদের ব্লাড প্রেশার নেই।
-
যাদের চুল ঝড়ে গেছে।
-
যাদের নিয়মিত চুল পড়ে।
-
যাদের দাড়ি নেই।
-
যাদের থুতনিতে দাড়ি আছে।
-
মিনোক্সিডিল এর ব্যবহার করবেন যেভাবে
প্রথমে ফ্রেশওয়াস দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।মুখ ভাল করে শুকিয়ে নিন।১ মিলি মিনাক্স দুই আংগুল দিয়ে যে জায়গায় বেয়ার্ড বা চুল চান সেখানে লাগান।লাগানো শেষ হলে বৃত্তাকারে দুই আংগুল দিয়ে মেসেজ করুন।ঘুমানোর ১ ঘন্টা আগে ব্যাবহার করা ভাল।
-
মিনোক্সিডিল সাইড ইফেক্ট গুলো কি কি?
সব মেডিসিনের মত মিনোক্সিডিল এর কিছু সাইড ইফেক্ট আছে।তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সাইড ইফেক্ট দেখা যায় না।প্রথম দিকে হালকা চুলকাতে পারে তবে আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।অনেকের ক্ষেত্রে হালকা চুল বা দাড়ি ঝড়তে পারে।তবে পরবর্তীতে আবার গজাবে।বড় কোন রোগের চিকিৎসার সময় মিনাক্স ব্যাবহার করবেন না।সাইড ইফেক্ট ৩-৪ সপ্তাহের বেশি থাকলে সাময়িক ভাবে ব্যবহার বন্ধ রাখুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আপনি ৩০-৪৫ দিনের মধ্যই ফল পাবেন ।ভাল হবে যদি আপনি এটা ৬ মাস বা ১ বছর ব্যবহার করেন । এটা দিনে দুইবার প্রতি ১২ ঘন্টা পরপর ব্যাবহার করুন । ব্যাবহার করার সময় সেভ করা যাবে না তবে ট্রিমার ইউজ করতে পারবেন । কমপক্ষে ১ ঘণ্টা রেখে।তারপর মুখ ধুয়ে বাইরে যাবেন ।