আডিও গান রেকর্ড করতে যেমন:- যেকোন শিল্পীর গান কভার গান বানানো।আর গানে নিজের ভিডিও তৈরী করতে সর্বমোট কত খরচ হবে।আর কোন স্টুডিওতে ভালো হবে একটু জানাবেন প্লিজ
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আপনি চাইলে স্টুডিও ছাঢ়া কাজটি সম্পর্ণ করতে পারেন। PlayStore থেকে KaraOky সফটয়্যারটি ডাউলোড করে নিন। এবং আপনি যে গানটি কপি করবেন সে গানটি সার্চ করুন।software কর্তৃপক্ষ আপনাকে পুরো গানটির মিউজিক দিয়ে দিবে আপনি শুধু গান বলবেন। অডিও এবং ভিডিও দুটোই করতে পারবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Anonymous

Call

এটা ানর্ভর করে পুরোপুরি বাজেটের ওপর। আপনি ধরুন একটা রেকর্ড লেবেলের সাথে চুক্তি করলেন গান রিলিজ করার জন্য। তখন সেটা আপনি ও রেকর্ড লেবেল আলাপ করে ঠিক করে নেবেন কি ধরণের মিউজিক ভিডিও বানাবেন। মিউজিক ভিডিওর বাজেট কম-বেশি হতে পারে ঠিক মুভির বাজেটের মতোই। ৫০,০০০ টাকার মধ্যেও মানুষ এলবাম রিলিজ করে, আবার কোটি কোটি টাকাও খরচ করে একটা এলবামের পেছনে। আবার গান রিলিজ করে দেখা যায় মুনাফা অর্জন করা যাচ্ছে। নিয়ম হচ্ছে রেকর্ড লেবেল আপনার গান রেকর্ড, মিউজিক ভিডিও তৈরি, এলবাম রিলিজ, প্রচার, বিপণন ইত্যাদি দায়িত্ব হাতে নেবে। সবকিছুতে যতো খরচ হলো, তা আপনার গানগুলো থেকে অর্জিত আয় থেকে বিয়োগ দেবে। তাহলে বাকি থাকলো মুনাফা। সেভাবে চিন্তা করলে বাজেটের কথা আপনাকে ভাবতে হবে না যদি আশানরূপ মুনাফা অর্জন করতে পারেন। কারণ রেকর্ড লেবেলের কাজ হচ্ছে অর্থায়ন। তবে আপনি যদি নিজেই অর্থায়নের ব্যবস্থা করতে চান, তবে মনে করি আপনার বাজেট যাই হোক না কেন, তারা কাজটা করে দিতে পারবে। বাজেট কম তো কোয়ালিটি ততোটা ভালো হবে না, বুঝতেই পারছেন। আবার আপনি যদি লেবেলে নাম লিখান আর অর্থায়নের ঝামেলা তাদের ওপর থাকে, তবে তারা কেমন খরচ করবে সেটা তাদের ওপর আর আপনার কাজের ওপর নির্ভর করে। মানে যদি মনে হয় যথাযথ মুনাফা অর্জন সম্ভব আপনার কাজ থেকে, তবে তারা নাহয় একটু বেশিই খরচ করলো।


আপনি কিছু ভালো স্টুডিও অর্থাৎ রেকর্ড লেবেলের নাম জানতে চাচ্ছেন। সব লেবেলেরই ভালো ও খারাপ দিক আছে। সেদিক থেকে খুব বেশি ভালো কোন রেকর্ড লেবেলের নাম জানা নেই (আমি বাংলাদেশের কথা বলছি)। তবে কিছু জনপ্রিয় লেবেলের নাম হলো: G-Series, Qinetic Music, Ektaar Music Ltd., Gaanchill ইত্যাদি।


সবশেষে বলব আপনি আর সবার মতো লেবেলে নাও যেতে পারেন। আপনার চেনা কারো যদি ব্যক্তিগত স্টুডিও থাকে, সেটা ব্যবহার করতে পারেন। নিজেও স্টুডিওর ব্যবস্থা করতে পারেন রেকর্ডের জন্য। চেনা কাউকে দিয়ে শ্যুট করাতে পারেন ভিডিও। প্লাটফর্ম হিসেবে YouTube বা ইন্ডিপেন্ডেন্ট আর্টিস্টদের সহায়তা করে এমন কোন প্লাটফর্ম যেমন Imagine Radio ব্যবহার করতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ