Answered Sep 30, 2019
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির দ্বৈতসত্তা নীতির ওপর করা হয়।
হিসাব সংরক্ষণে সুনির্দিষ্ট নীতির অভাবের জন্য দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি বিকশিত হয়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি হল হিসাবরক্ষণের ভিত্তি।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি প্রতিটি লেনদেনকে প্রভাবিত করে দুটি হিসাব খাত।
লুকা প্যাসিওলি ১৪৯৪ সালে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি ব্যাখ্যা করেন।
জাবেদা থেকে লেনদেনগুলো পৃথকভাবে উপযুক্ত বিভিন্ন শিরোনামে স্থানান্তর করে সংশ্লিষ্ট যে হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে তাকে খতিয়ান বলে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি ছাড়াও আমাদের দেশে একটি বিশেষ সুপরিচিত পদ্ধতির প্রচলন রয়েছে সেটি হলো একতরফা দাখিলা পদ্ধতি।
দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতিতে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি পরিমাপযোগ্য হয় আর্থিক মূল্যে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে লেনদেনগুলো প্রথমে লিপিবদ্ধ করা হয় জাবেদায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুসরণ করার ফলে রেওয়ামিলের উভয় দিকের যোগফল মিলে যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন